সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
শাসকদলের ডেবরা ব্লক সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি প্রদীপ কর বলেন, দলের সর্বস্তরের কর্মী ও নেতৃত্ব মিলে শপথ নিয়েছি, এবার দেবকে কয়েক হাজার ভোটে লিড দিয়ে লোকসভায় পাঠাব। ডেবরা আর পিছিয়ে থাকবে না।
২০১১ সালে শাসকদলের প্রার্থী রাধাকান্ত মাইতি প্রায় ছ’হাজার ভোটে জয়ী হয়েছিলেন। ২০১৬ সালে সেলিমা খাতুন বিবি জয়ী হন। ব্যবধান বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ১১ হাজার। গত বিধানসভা নির্বাচনেও প্রায় ১১ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হন হুমায়ুন কবীর। মাঝে ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে দলের প্রার্থী দেব এই বিধানসভা কেন্দ্র থেকে প্রায় ২১ হাজার ভোটে লিড পান। কিন্তু ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে এই বিধানসভা কেন্দ্রে প্রায় চার হাজার ভোটে পিছিয়ে যান দেব। তাই এবার ফের এখান থেকে লিড পেতে তৃণমূল নেতৃত্ব প্রচারে ঝাঁপিয়েছে।
বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তন্ময় দাস অবশ্য বলেন, এখন আশা করে থাকা ভালো। তবে ৪ জুন ভোটের ফল বেরোনোর পর তৃণমূল বুঝতে পারবে। ডেবরার মানুষ আর তৃণমূলকে বিশ্বাস করে না। ভোটের বাক্সেই ওরা তার প্রমাণ পাবে।
প্রদীপবাবু বলেন, বরাবর জিতে এসে গত লোকসভা ভোটে কেন পরাজয় হল, তার কারণ খুঁজে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এবার আমরা আগের জায়গায় ফিরে যাব। ডেবরা বিধানসভা থেকেও দেব লিড পাবেন। দেবকে লিড দিতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তৃণমূল প্রচার চালাচ্ছে। বাড়ি বাড়ি প্রচারের পাশাপাশি বুথে বুথে মিটিং চলছে। যে সমস্ত এলাকায় শাসকদল পিছিয়ে রয়েছে, সেখানে প্রচারে জোর দেওয়া হয়েছে। ব্লকের সমস্ত নেতৃত্বের মধ্যে দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। পাড়া বৈঠক, সাইকেলে প্রচারে জোর দেওয়া হচ্ছে। এলাকায় ঘুরছেন প্রার্থী নিজেও। এবার ডেবরায় লিড পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী তৃণমূল নেতৃত্ব।