নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
সংবাদদাতা, পুরুলিয়া: মাঠে বড় ফুটবল প্রতিযোগিতা থেকে শুরু করে ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ভিড় দেখেছে তুলিন। তবে মঙ্গলবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার ভিড় সবকিছুকেই ছাপিয়ে গেল। তুলিন ইউনাইটেড গ্রাউন্ডের সভাস্থল ছাড়াও হেলিপ্যাড, পার্কিং এলাকা থেকে শুরু করে গোটা রাস্তায় উপচে মানুষের ঢল বাঘমুণ্ডি বিধানসভা এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকদের যেন বাড়তি অক্সিজেন দিয়ে গেল।
প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী তুলিন এলাকায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাতে ভিড় হবে কি না, তা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলার একাধিক নেতা সংশয়ে ছিলেন। জেলার একেবারে শেষ প্রান্তের এই এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠনও দুর্বল। পার্শ্ববর্তী মারু মুসিনা অঞ্চলেও গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঘাসফুলের তেমন ভালো ফলাফল হয়নি। কার্যত পিছিয়ে থাকা সেই এলাকায় এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা ঘিরে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে একটা আলাদা উদ্দীপনা ছিল। গত লোকসভা নির্বাচনে প্রায় ৫২ হাজার ভোটে পিছিয়ে থাকা বাঘমুণ্ডি বিধানসভা এলাকায় এবার যে ঘাসফুলের শক্তি অনেক বেড়েছে, তা মানছেন বিরোধীরাও। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হেলিকপ্টারের মাঠে এসে পৌঁছনোর প্রায় এক ঘণ্টা আগেই সভাস্থল কার্যত কানায় কানায় পূর্ণ ছিল। হেলিপ্যাডের চারিদিকে থিকথিক করছে ভিড়। এমনকী একাধিক গাছের উপরেও লোক উঠে বসেছিলেন। এদিন সভায় এসে বাঘমুণ্ডির সেরেঙ্গডি এলাকার বাসিন্দা কেতকি গড়াই বলেন, দু’টি বাসে সভাস্থলে যাওয়ার কথা ছিল। ৮০ জন বসার সিট ছিল। কিন্তু গ্রাম থেকে আরও অনেক মহিলা স্বেচ্ছায় বেরিয়ে আসায় ওই বাসেই কোনওক্রমে দেড়শো জন আসতে বাধ্য হই। আরও অনেকে আসতে পারেননি। তাঁদের গাড়ির ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি। অযোধ্যা পাহাড় থেকে আসা সাহেবরাম মুর্মু বলেন, অযোধ্যা পাহাড়ের অধিকাংশ গ্রামে গাড়ির অভাবে বহু লোক আসতে পারলেন না। অনিতা মাহাত নামে গৃহবধূ বলেন, সভায় এত ভিড় আগে কখনও দেখিনি।
এদিন ভিড় দেখে আপ্লুত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সভার শুরুতেই বলেন, প্রখর রোদে দীর্ঘক্ষণ এত বিপুল সংখ্যক লোক উপস্থিত আছেন। তাঁরা শুধু ভাষণ শুনতে বা নেতাকে দেখতে আসেননি। মাঠে আসা লোকেরা সিদ্ধান্ত নিয়েই এসেছেন তাঁরা মাথা উঁচু করে ভোট দিয়ে বিজেপির দু’নম্বরি লোকেদের জমানত বাজেয়াপ্ত করবেন। এদিন সভাস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়েছে। পুরুলিয়া জেলায় প্রায় ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পান। এরজন্য রাজ্য সরকারের খরচ হয় প্রায় ৯৬১ কোটি টাকা। জেলায় ২৯ লক্ষ ৭ হাজারেরও বেশি মানুষ বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী পান। এদিনের সভার উপচে পড়া ভিড় দেখে উচ্ছ্বসিত তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। বাড়ি ফেরার পথে তাঁরা বলেন, এদিনের সভার ভিড়ই প্রমাণ করে বাঘমুণ্ডি এলাকায় এবার লোকসভা ভোটের ফলাফল কেমন হবে। নিজস্ব চিত্র
প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী তুলিন এলাকায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাতে ভিড় হবে কি না, তা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলার একাধিক নেতা সংশয়ে ছিলেন। জেলার একেবারে শেষ প্রান্তের এই এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠনও দুর্বল। পার্শ্ববর্তী মারু মুসিনা অঞ্চলেও গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঘাসফুলের তেমন ভালো ফলাফল হয়নি। কার্যত পিছিয়ে থাকা সেই এলাকায় এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা ঘিরে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে একটা আলাদা উদ্দীপনা ছিল। গত লোকসভা নির্বাচনে প্রায় ৫২ হাজার ভোটে পিছিয়ে থাকা বাঘমুণ্ডি বিধানসভা এলাকায় এবার যে ঘাসফুলের শক্তি অনেক বেড়েছে, তা মানছেন বিরোধীরাও। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হেলিকপ্টারের মাঠে এসে পৌঁছনোর প্রায় এক ঘণ্টা আগেই সভাস্থল কার্যত কানায় কানায় পূর্ণ ছিল। হেলিপ্যাডের চারিদিকে থিকথিক করছে ভিড়। এমনকী একাধিক গাছের উপরেও লোক উঠে বসেছিলেন। এদিন সভায় এসে বাঘমুণ্ডির সেরেঙ্গডি এলাকার বাসিন্দা কেতকি গড়াই বলেন, দু’টি বাসে সভাস্থলে যাওয়ার কথা ছিল। ৮০ জন বসার সিট ছিল। কিন্তু গ্রাম থেকে আরও অনেক মহিলা স্বেচ্ছায় বেরিয়ে আসায় ওই বাসেই কোনওক্রমে দেড়শো জন আসতে বাধ্য হই। আরও অনেকে আসতে পারেননি। তাঁদের গাড়ির ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি। অযোধ্যা পাহাড় থেকে আসা সাহেবরাম মুর্মু বলেন, অযোধ্যা পাহাড়ের অধিকাংশ গ্রামে গাড়ির অভাবে বহু লোক আসতে পারলেন না। অনিতা মাহাত নামে গৃহবধূ বলেন, সভায় এত ভিড় আগে কখনও দেখিনি।
এদিন ভিড় দেখে আপ্লুত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সভার শুরুতেই বলেন, প্রখর রোদে দীর্ঘক্ষণ এত বিপুল সংখ্যক লোক উপস্থিত আছেন। তাঁরা শুধু ভাষণ শুনতে বা নেতাকে দেখতে আসেননি। মাঠে আসা লোকেরা সিদ্ধান্ত নিয়েই এসেছেন তাঁরা মাথা উঁচু করে ভোট দিয়ে বিজেপির দু’নম্বরি লোকেদের জমানত বাজেয়াপ্ত করবেন। এদিন সভাস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়েছে। পুরুলিয়া জেলায় প্রায় ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পান। এরজন্য রাজ্য সরকারের খরচ হয় প্রায় ৯৬১ কোটি টাকা। জেলায় ২৯ লক্ষ ৭ হাজারেরও বেশি মানুষ বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী পান। এদিনের সভার উপচে পড়া ভিড় দেখে উচ্ছ্বসিত তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। বাড়ি ফেরার পথে তাঁরা বলেন, এদিনের সভার ভিড়ই প্রমাণ করে বাঘমুণ্ডি এলাকায় এবার লোকসভা ভোটের ফলাফল কেমন হবে। নিজস্ব চিত্র
