কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
কুঠিঘাটে কুঠিকোণারপুর শীতলানন্দ হাইস্কুলের পাশে প্রায় ২০০ বছরের পুরনো একটি পুকুর রয়েছে। ব্যক্তিগত মালিকানার সেই পুকুরেই স্নান, সাঁতার সহ গ্রামের নানা রকম মাঙ্গলিক কাজে ব্যবহার করা হতো। শরিকী বিবাদের ফলে পুকুরটি দীর্ঘদিন সংস্কার করা হয়নি। সম্প্রতি সেই পুকুরের পাড় ভরাট করে নানা ধরনের নির্মাণের কাজ চলছে বলে অভিযোগ।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, পুকুরটি ভরাট করে নির্মাণের বিষয়ে শাসক দলের নেতাদের মদত রয়েছে। তাই এনিয়ে প্রকাশ্যে কেউই মুখ খুলতে সাহস পাননি। তবুও তাঁরা বিভিন্ন ভাবে পুকুর ভরাট করে বাড়ি নির্মাণের বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এনেছেন। কারণ তাঁরা চান, প্রাচীন পুকুরটি যেন ভরাট করা না হয়। প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে পুকুরটির সংস্কার করা হোক। রেভিনিউ ইনসপেক্টর বলেন, আমি বিশেষ সূত্রে খবর পেয়েই সোমবার ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। এদিকে বিকাশবাবু বলেন, এলাকায় ওই পুকুরটির গুরুত্ব রয়েছে। নিয়ম ভেঙে কেউ পুকুরটি ভরাট করলে আমরা তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
তবে যাঁদের বিরুদ্ধে পুকুর ভরাট করার অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের মধ্যে গণেশ ঘোড়ই, নির্মলচন্দ্র কারক ও সুজিত পাল বলেন, আমরা পুকুর ভরাট করিনি। পুকুরের পাড়ে ছোট একটা চালা করেছি। -নিজস্ব চিত্র