ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বহরমপুর: ‘ধর্মে ধর্মে বিভেদ সৃষ্টি করে চলেছে কেন্দ্রের সরকার। রাজ্য সরকারের সমস্ত পাওনা টাকা আটকে রেখে উন্নয়নের বাধা দিচ্ছে। এই সরকার নিপাত যাক।’ রবিবার বহরমপুরে রবীন্দ্র সদনে একথা বলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এদিন অল ইন্ডিয়া ইমাম মোয়াজ্জিন অ্যান্ড সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশনের মুর্শিদাবাদ জেলা কনভেশনে হাজির ছিলেন মন্ত্রী। কয়েক মাসের মধ্যে জেলায় একটি সরকারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল তৈরি হবে বলে ঘোষণা করেন ফিরহাদ সাহেব। তিনি বলেন, বিজেপির উসকানি আছে। ইমাম মোয়াজ্জিন ভাইদের বলছি, মানুষকে একত্রিত করে আপনারা শান্তির বার্তা দেবেন। শান্তি দিয়ে উগ্রবাদকে মোকাবিলা করতে হবে। ধর্মান্ধতাকে আমরা ধর্মনিরপেক্ষতা দিয়ে মোকাবিলা করব। সেক্যুলার ইন্ডিয়া মুভমেন্ট শুরু করতে হবে। দিল্লির সরকার আমাদের মধ্যে বিভেদের সৃষ্টি করলেও আমরা সেটা মানব না। যে কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাকে টাইট দেওয়ার কথা বলে তাদের উপরওয়ালা নিজেই টাইট দিয়ে দেবে।
তিনি আরও বলেন, ওয়াকফ সম্পত্তি উদ্ধার করতে হবে। ওয়াকফ সম্পত্তি আল্লার সম্পত্তি। প্রত্যেক ইমাম ভাইদের বলব সেই জমি উদ্ধার করে উন্নয়নের কাজে লাগাতে হবে। আপনাদের দাবিদাওয়া মুখ্যমন্ত্রীকে অবশ্যই জানাব। তিনি অবশ্যই কোনও ব্যবস্থা নেবেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী অত্যন্ত মানবিক।
এদিন মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, তৃণমূলের মাইনোরিটি সেলের রাজ্য সভাপতি মোশারফ হোসেন, জেলা সভাপতি শাওনী সিংহরায়, জেলার সংগঠনিক চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকার প্রমুখ। শাওনী বলেন, রাজনৈতিক কারণে রাম-রহিমের ভেদাভেদ শুরু হয়েছে। এই জেলায় মুসলিমরা সংখ্যাগুরু। যাঁদের সহযোগিতা ও আশীর্বাদ পাশে থেকেছে এবং শক্তি যুগিয়েছে সবসময়। আমরা সকলে এভাবে একসঙ্গে থেকে বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাব। অপূর্ববাবু বলেন, আগামী দিন ভারতবর্ষে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে আমরা লড়ব। সংবিধান বাঁচানোর স্বার্থে আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। আপনাদের দাবিদাওয়া ঠিক জায়গায় পৌঁছে দেব। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়নের নিরিখে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সেরা। আয়োজক সংগঠনের সম্পাদক আব্দুর রেজ্জাক বলেন, আমরা আমাদের দাবিদাওয়া মন্ত্রীকে জানিয়েছি। তিনি সেগুলি বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ওয়াকফ সম্পত্তি উদ্ধার করতে হবে। ওয়াকফ সম্পত্তি আল্লার সম্পত্তি। প্রত্যেক ইমাম ভাইদের বলব সেই জমি উদ্ধার করে উন্নয়নের কাজে লাগাতে হবে। আপনাদের দাবিদাওয়া মুখ্যমন্ত্রীকে অবশ্যই জানাব। তিনি অবশ্যই কোনও ব্যবস্থা নেবেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী অত্যন্ত মানবিক।
এদিন মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, তৃণমূলের মাইনোরিটি সেলের রাজ্য সভাপতি মোশারফ হোসেন, জেলা সভাপতি শাওনী সিংহরায়, জেলার সংগঠনিক চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকার প্রমুখ। শাওনী বলেন, রাজনৈতিক কারণে রাম-রহিমের ভেদাভেদ শুরু হয়েছে। এই জেলায় মুসলিমরা সংখ্যাগুরু। যাঁদের সহযোগিতা ও আশীর্বাদ পাশে থেকেছে এবং শক্তি যুগিয়েছে সবসময়। আমরা সকলে এভাবে একসঙ্গে থেকে বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাব। অপূর্ববাবু বলেন, আগামী দিন ভারতবর্ষে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে আমরা লড়ব। সংবিধান বাঁচানোর স্বার্থে আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। আপনাদের দাবিদাওয়া ঠিক জায়গায় পৌঁছে দেব। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়নের নিরিখে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সেরা। আয়োজক সংগঠনের সম্পাদক আব্দুর রেজ্জাক বলেন, আমরা আমাদের দাবিদাওয়া মন্ত্রীকে জানিয়েছি। তিনি সেগুলি বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন।
