দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম ও পুনঃ সঞ্চয়। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি বা নতুন কর্ম লাভের সম্ভাবনা। মন ... বিশদ
গত বৃহস্পতিবার দিনহাটা-১ এর রিভিউ মিটিং ছিল। মিটিং শেষে কোচবিহারের জেলাশাসককে এই বিষয়ে অভিযোগ জানান পঞ্চায়েত সমিতির একাধিক কর্মাধ্যক্ষ। ‘বর্তমান’ এ সেই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরেই নড়েচড়ে বসে ভূমিদপ্তর। জমিটির মালিক রাজ্য সরকার বলে এদিন সাইনবোর্ড লাগিয়েছে ভূমিদপ্তর।
দিনহাটা-১ বিডিও অফিস সংলগ্ন ১.৩১ একর জমির মালিকানা নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে উঠে। ওই জমিতে প্রত্যুষা বাজার সহ দিনহাটা পুরসভা নিয়ন্ত্রণাধীন একাধিক বিল্ডিং রয়েছে। সেসব সম্পত্তি থেকে নিয়মিত কর আদায় করে পুরসভা। সম্প্রতি তা নিয়ে আপত্তি জানায় পঞ্চায়েত সমিতি। দিনহাটা-১ পঞ্চায়েত সমিতির নিজস্ব তহবিল প্রায় শূন্য। চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের বেতন দিতে সমস্যায় পড়ছে তারা। সেই সমস্যার সমাধানে তাদের জমিতে স্টল বানানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। প্রত্যুষা বাজার সহ বাকি জায়গা থেকে কর আদায় করার চিন্তাভাবনা করে। তাতে আপত্তি জানায় পুরসভা।
জমির মালিক কে? তা ঠিক করার জন্য ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের শরণাপন্ন হয় পঞ্চায়েত সমিতি। বিএলআরও’র নেতৃত্বে মাপজোখ করেন ভূমিদপ্তরের কর্মীরা। এরপরেই জেলাশাসককে বিষয়টি জানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার জেলাশাসককে জানানোর পরে এদিন সেই জমি চিহ্নিত করা হল।
দিনহাটা-১ এর বিএলআরও কল্যাণ নাথ বলেন, ১.৩১ একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। ওই জমি রাজ্য সরকারের অধীনে রয়েছে। সেই তথ্য দিয়ে এদিন সেখানে সাইন বোর্ড লাগানো হয়েছে। - নিজস্ব চিত্র।