আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
রবিবার দুপুরে এলাকায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়। আর তাতেই জামালদহ বাসস্ট্যান্ড ও ইন্দিরা চৌপথিতে জল দাঁড়িয়ে যায়। এতে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তির মুখে পড়তে হয়। জমা জল ও বাজারের জঞ্জাল মিলেমিশে মাঝেমধ্যেই নরককুণ্ড তৈরি হয় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। রাজ্য সড়কের পাশে হাইড্র্যান্ট তৈরি হলে সেই সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। পাশাপাশি শচীন বর্মন, মৃন্ময় ঘোষ প্রমুখ ব্যবসায়ীর বক্তব্য, বাজারের নিকাশি নালাগুলি ঠিকমতো দেখভালের অভাবে বুজে গিয়েছে। সেগুলি দিয়ে ঠিকমতো জল বের হয় না। দ্রুত সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে।
মাথাভাঙা-চ্যাংরাবান্ধা রাজ্য সড়কের জামালদহ বাসস্ট্যান্ড ও ভুটান রোডের ইন্দিরা চৌপথি এলাকা সামান্য বৃষ্টিতেই জলে থইথই করে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি ১৬এ রাজ্য সড়ক সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রায় ৭৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৫ কিমি ওই রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ বর্তমানে চলছে। পূর্ত দপ্তরের (সড়ক)উদ্যোগে ওই রাস্তা নির্মাণ হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতাতেই রাস্তার ধারে জামালদহ এলাকায় হাইড্র্যান্ট নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
পূর্ত দপ্তরের (সড়ক) মাথাভাঙার আধিকারিক শঙ্কর রায় বলেন, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধা থেকে মাথাভাঙার শিকারপুর পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কিমি রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ চলছে। ওই প্রকল্পের আওতাতেই জামালদহ এলাকায় হাইড্র্যান্ট নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এই নালা নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হলে জামালদহ বাজারের নিকাশি ব্যবস্থা আরও অনেক উন্নত হবে। - নিজস্ব চিত্র।