আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
গ্রামের মহিলারা শঙ্খ বাজিয়ে যেন উমাকে আমন্ত্রণ জানালেন এদিন। পুজো কমিটির কোষাধ্যক্ষ সুশান্ত সরকার বলেন, এবার প্রথমবার পুজো। তাই বাজেট কম। খরচ ২ লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। তবে মায়ের আরাধনায় কোনও খামতি থাকবে না।
সভাপতি ভাস্কর থোকদার ও সহ সভাপতি বাপি মজুমদারের কথায়, গ্রামে ৫০টি পরিবারের বাস। বেশিরভাগই কৃষির উপর নির্ভরশীল। এখানে আগে দুর্গাপুজো হয়নি।
প্রথমবার জমকালো আলোকসজ্জায় মণ্ডপ সাজিয়ে তোলা হবে। প্রতিমা গড়ছেন মহানন্দপুরের মৃৎশিল্পী ঝাবু মণ্ডল। প্যান্ডেলের দায়িত্বে রয়েছেন কেন্দুয়া গ্রামের ঠাকুর দাস। স্থানীয় বধূ বীণা মজুমদার বলেন,আমরা কোনওদিনই মাকে অঞ্জলি দিইনি। এবার বিজয়া দশমীতে সিঁদুর খেলায় মেতে উঠব সকলে মিলে। আরেক বধূ বন্দনা মজুমদারের মন্তব্য, গ্রাম থেকে ১৫ কিমি দূরে চাঁচল সদরে প্রতিবছর দুর্গা মাকে দর্শন করতে যেতাম। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে সেটাও হত না। এবার গ্রামেই মায়ের দর্শন পাব ভেবে ভীষণ খুশি আমরা। পুজো কমিটির সম্পাদক প্রশান্ত সরকার বলেন, ষষ্ঠী থেকে মণ্ডপে পুজো শুরু হবে। পুজোর দিনগুলিতে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অনুষ্ঠান থাকছে। নিরাপত্তার জন্য থানায় আবেদন জানিয়েছি। পুজোর আয়োজনে চাঁচলের বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ বিশেষভাবে সাহায্য ও উৎসাহ জোগাচ্ছেন। - নিজস্ব চিত্র