আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ মহুয়া গোপ বলেন, মূলত বিভিন্ন স্কুল, বাজার-হাট, ধর্মস্থান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র প্রভৃতি জায়গায় ওয়াটার এটিএম বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া চা বাগান ও জঙ্গল লাগোয়া অনেক জায়গা রাতে অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে। সেসব এলাকায় হাতি, চিতাবাঘ বা অন্য কোনও বন্যপ্রাণীর হামলার ভয় রয়েছে। গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে সব জায়গায় আলোর ব্যবস্থা করার মতো তহবিল থাকে না। সেকারণেই জেলা পরিষদ সোলার লাইট দিচ্ছে। জেলা পরিষদ সূত্রে খবর, প্রথম পর্যায়ে ৩৯টি পঞ্চায়েত ১০-১৫টি করে সৌরবাতি পাচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন এলাকায় দেওয়া হচ্ছে ২৮টি হাইমাস্ট আলো।
জেলা পরিষদের জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ বলেন, আমাদের জেলায় কোনও ভ্রাম্যমাণ বায়ো টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। ফলে কোথাও কোনও কর্মসূচিতে একসঙ্গে প্রচুর মানুষ জমায়েত হলে শৌচালয় নিয়ে বিশেষ করে মহিলাদের সমস্যায় পড়তে হয়। সেকারণে জেলা পরিষদের তরফে চারটি ভ্রাম্যমাণ বায়ো টয়লেট কেনা হচ্ছে। জেলা পরিষদ সূত্রের খবর, রাস্তাঘাটের পাশাপাশি জোর দেওয়া হচ্ছে নিকাশিতেও। সবমিলিয়ে পাঁচ কিমি নতুন ড্রেন তৈরির কাজের টাকা বরাদ্দ হয়েছে। সভাধিপতি কৃষ্ণা রায় বর্মন বলেন, সামগ্রিকভাবেই উন্নয়নে ঝাঁপাচ্ছে জেলা পরিষদ। কোথায় কী সমস্যা আছে তা খতিয়ে দেখে উন্নয়নের প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে।- প্রতীকী চিত্র