আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
পুজো কমিটির অন্যতম সদস্য অরুণ পাল বলেন, দুই বছর ধরে আমরা গণেশ পুজোর আয়োজন করছি। পুজোয় বহু মানুষের সমাগম হয়। ৭-৯ সেপ্টেম্বর এখানে যজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণ চলবে। মারুগঞ্জ বাজার এলাকায় এই গণেশ পুজোকে কেন্দ্র করে এলাকায় রীতিমতো উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। বিরাট উঁচু ও সুদৃশ্য এই মণ্ডপটি মারুগঞ্জ এলাকারই ডেকরেটার্স তৈরি করেছেন। বাঁশ, কাপড়, থার্মোকল প্রভৃতি সামগ্রী দিয়ে মণ্ডপটি নির্মাণ করা হয়েছে। প্রায় ১২ ফুট উচ্চতার গণেশ প্রতিমাটি নির্মাণ করেছেন কোচবিহারের রমেশ পাল।
শুক্রবার পুজোর উদ্বোধন করেন কোচবিহার জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক। শনিবার থেকে পুজো শুরু হয়েছে। আগামীকাল অর্থাৎ ৯ সেপ্টেম্বর এখানে মহা যজ্ঞের আয়োজন করা হবে। এলাকার বহু মানুষ সেখানে শামিল হন। পুজো উপলক্ষ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। তুফানগঞ্জ সহ আশপাশের বহু এলাকার মানুষ এই পুজো দেখতে ভিড় জমান। পাশেই গণেশ পুজো উপলক্ষ্যে মেলা বসে। সেখানেও এলাকার মানুষ শামিল হন। সব মিলিয়ে গত দুই বছর ধরে মারুগঞ্জের এই গণেশ পুজোর আয়োজন এলাকার মানুষকে উৎসবে মাতিয়ে তুলেছে। মারুগঞ্জ গণেশ পুজো উদযাপন কমিটির মণ্ডপ-নিজস্ব চিত্র।