কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
কণিকার বাড়ি আমগুড়ি। বাবা পেশায় টোটোচালক, মা গৃহবধূ। এরআগেও আর্চারিতে কণিকা রাজ্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। কণিকা বলেন, ২৮-৩০ জুন সল্টলেকে প্রতিযোগিতার আসর বসেছিল। সিনিয়র বিভাগে অংশগ্রহণ করি। তিনটি ইভেন্টে সোনা, রুপো ও ব্রোঞ্জ মেডেল পেয়েছি। আগামীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে খেলার ইচ্ছে। তাই অত্যাধুনিক ধনুকের প্রয়োজন। রামমোহন রায় ফ্যান ক্লাব অর্থ দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। ধনুক কেনার জন্য ওই অর্থ কাজে লাগবে। ময়নাগুড়ির অনেকে সাহায্য করেছেন। সকলের সহযোগিতায় দেশের নাম উজ্জ্বল করতে চাই। নিজস্ব চিত্র