কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
১৯৭৫ সালে এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি তৈরি হয়। প্রায় ৫০ বছর হতে চলল, অথচ স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে এখনও পূর্ণাঙ্গ পরিকাঠামো হয়নি। চিকিৎসকের অভাব তো রয়েইছে, সেইসঙ্গে নেই পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বাস্থ্যকর্মীও। ফলে সুষ্ঠু পরিষেবা দিতে গিয়ে সমস্যা হচ্ছে। বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী জামালদহের পাশাপাশি আশেপাশের গ্রামের বাসিন্দারা এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপর নির্ভরশীল। উছলপুকুরি, রানিরহাট, চ্যাংরাবান্ধা ও গোপালপুর পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা চিকিৎসার জন্য এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসেন। কিন্তু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে স্থায়ী চিকিত্সক নেই। অস্থায়ী চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র দু’জন। তাঁদের পক্ষে এত রোগীর চাপ সামলানো কঠিন হয়ে পড়ছে। বাসিন্দারা বলছেন, রোগী পরিষেবার জন্য সুষ্ঠু পরিকাঠামো দরকার। সরকার সেই ব্যবস্থা করুক।
জামালদহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মেডিক্যাল অফিসার সঙ্কেত বিশ্বাস বলেন, স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আরও কর্মীর প্রয়োজন। স্বাস্থ্যকর্মীদের থাকার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক আবাসন নেই। ফলে সমস্যা হচ্ছে। জামালদহ পঞ্চায়েতের প্রধান গীতা বর্মন বলেন, এই জনপদের বেশিরভাগ মানুষ দুঃস্থ। প্রাথমিক চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র। অথচ, ডাক্তার রয়েছেন মাত্র দু’জন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়োগের পাশাপাশি আরও চিকিত্সক নিয়োগের জন্য গ্রামবাসীর তরফে স্বাস্থ্যদপ্তরে দাবি জানানো হয়েছে। মেখলিগঞ্জের বিডিও অরিন্দম মণ্ডল বলেন, জামালদহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানি না। খোঁজখবর নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।