সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
তুলসীহাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের রাড়িয়াল গ্রামের কাছে চাঁচলগামী ৩১ নং জাতীয় সড়কের উপরে (পুরনো ৮১ নং জাতীয় সড়ক) এই বিল্ডিংটি রয়েছে। ২০১৬-১৭ সালে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ সড়কের দু’ধারে জমি অধিগ্রহণ করে। সেই সময় ওই বিল্ডিংয়ের জায়গা অধিগ্রহণ করা বাদ পড়ে যায় বলে জানান মালদহ ডিভিশনের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার দিগন্ত কুন্ডু।
বিল্ডিংটির মালিক আরব আলির কথায়, ‘মালদহ ভূমি অধিগ্রহণ বিভাগ, জেলা শাসকের করণে একাধিকবার জমিটি অধিগ্রহণ করার জন্য আবেদন করেছি। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ জমিটি অধিগ্রহণ করার আশ্বাস দিলেও কিছু করেনি। নোটিশও দেওয়া হয়নি এখনও। কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার জন্য এত বছর ধরে বিল্ডিংটি রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে রয়েছে এবং মাঝেমধ্যেই সেটিতে ধাক্কা মারছে যানবাহন। ফলে বিল্ডিংটি ছাড়তে বাধ্য হয়েছি। স্থানীয় বাসিন্দা, সানজুল আলম, আলতাব আলি ও প্রবীণ দাসদের কথায়, এই বিল্ডিংটির জন্য প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটছে। রাতের অন্ধকারে বাইক চালক, যানচালকরা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সরাসরি বিল্ডিংয়ে ধাক্কা মারছেন।
গাড়ি চালক মহম্মদ নুরুদ্দিন বলেন, বিল্ডিংটি চৌরাস্তায় থাকার জন্য রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। একদিকের গাড়িচালক অন্যদিকের যান দেখতে পাচ্ছেন না। ফলে মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটছে মাঝেমধ্যেই।
তাছাড়া বিল্ডিংয়ের এর কাছে বিশাল গর্ত থাকার কারণে দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। এই পরিস্থিতিতে সড়কের এই অংশে পথ নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেক বাসিন্দা ও যানচালকরা। অনেকে এর জন্য জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের উদাসীনতাকে দায়ী করেছেন। জাতীয় সড়কের মালদহ ডিভিশনের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার দিগন্ত কুন্ডু বলেন, ওই জমিটি অধিগ্রহণ করার প্রক্রিয়া চলছে। ভোটের ফলাফলের পরেই অধিগ্রহণ করে জাতীয় সড়কের কাজ করা হবে। নিজস্ব চিত্র