সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
এব্যাপারে মাথাভাঙা পুরসভার চেয়ারম্যান লক্ষপতি প্রামাণিক বলেন, আমরা গত অর্থবর্ষে ৩ লক্ষ ৭০ হাজার ১৪০ টাকা আয় করেছি হোর্ডিং থেকে। যেকোনও সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান শহরের কোথাও হোর্ডিং, ফ্লেক্স, ফেস্টুন লাগালে তাদের নির্দিষ্ট হারে ট্যাক্স দিতে হয়। রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে ভোটের প্রচারের জন্য অনেক জায়গায় ফ্লেক্স, ফেস্টুন লাগানো হয়েছে। সেগুলি খুলে ফেলব আমরা। কেউ আমাদের না জানিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ফ্লেক্স, ফেস্টুন লাগালে তাদের জরিমানা করা হবে।
প্রান্তিক শহর মাথাভাঙার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বহুজাতিক কোম্পানি ও স্থানীয় কিছু সংস্থা বড় বড় হোর্ডিং লাগায়। আগে বিনা পয়সায় হোর্ডিং লাগালেও কয়েক বছর ধরে বাণিজ্যিকভাবে লাগানো হোর্ডিং থেকে ট্যাক্স নেওয়া শুরু করে পুরসভা। প্রথমদিকে এ নিয়ে সমস্যা হলেও গত আর্থিক বছরে পুরসভা হোর্ডিং লাগানো থেকে ভালো আয় করেছে। আগামী বছর আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। শহরের কলেজ মোড়, ময়নাতলি মোড়, পচাগড় চৌপথি, শহরের ভিতরের চৌপথি, পোস্ট অফিস মোড়, মদনমোহন বাড়ি চৌপথি এলাকায় একাধিক সংস্থার হোর্ডিং লাগানো রয়েছে। পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে, হোর্ডিংগুলির সিংহভাগ ট্যাক্স দিয়েই লাগানো হয়েছে। তবে কয়েকটি জায়গায় ছোট ছোট ফ্লেক্স লাগানো হয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই পুরসভার কাছে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল বেরনোর পর এ নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বেআইনি হোর্ডিং চিহ্নিত করে খুলে ফেলা হবে। শহরে যাতে দৃশ্যদূষণ না হয়, সেদিকে খেয়াল রেখে হোর্ডিং লাগানোর নির্দেশ দেওয়া হবে আগ্রহী সংস্থাগুলিকে।
মাথাভাঙা পুরসভা।-নিজস্ব চিত্র