বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
সিংঘালিলা ল্যান্ড রোভার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক চন্দন প্রধান বলেন, এই বছর নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকেই পাহাড়ে খুব ঠান্ডা পড়েছে। সান্দাকফুতে তুষারপাতে পাহাড়ে ঠান্ডা আরও জাঁকিয়ে পড়বে বলেই মনে হচ্ছে। শুক্রবারই পর্যটকদের সাতটি গাড়ি সান্দাকফু গিয়েছে। ওই পর্যটকরা সকলেই নিরাপদে আছেন।
স্থানীয় পর্যটন মহল মনে করছে সান্দাকফুতে তুষারপাত বন্ধ না হলে আজ, শনিবার ওই এলাকায় গাড়ি চালানো মুশকিল হয়ে পড়বে। শেষ পাঁচবছরে দার্জিলিংয়ে একাধিকবার বরফ পড়ার ঘটনা ঘটেছে। দার্জিলিংয়ে শেষবার বরফ পড়ার ঘটনা ঘটেছিল গত বছর ডিসেম্বরে। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে অল্পবিস্তর তুষারপাত হয়েছিল। এবার মনে হচ্ছে দার্জিলিং পাহাড়ে তুষারপাত আরও বেশি হবে।
দার্জিলিংয়ের সান্দাকফুর উচ্চতা ১১ হাজার ২০০ ফুট। সান্দাকফুতে অক্টোবর মাস থেকেই পর্যটকদের ভিড় শুরু হয়েছে। গতবারের তাপমাত্রার থেকে এবার দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা আরও কম। সেজন্য এবার দার্জিলিংয়ে ঠান্ডা বেশি পড়ছে। গত শেষ পাঁচবছরে দার্জিলিং শহরেই পাঁচবার তুষারপাতের ঘটনা ঘটেছিল। তিনবার হয়েছিল শিলাবৃষ্টি। ওই শিলাবৃষ্টি ও তুষারপাতের জেরে রাতভর রাস্তাতেই বিভিন্ন যানবাহন দাঁড়িয়েছিল। দার্জিলিংয়ের পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলেন, সান্দাকফুতে শুক্রবারের হিম শীতল তুষারপাত ও বৃষ্টি সেই ঘটনাকে মনে করাচ্ছে। গত বছর দার্জিলিং শহর, টাইগার হিল, ঘুম ও দার্জিলিং চৌরাস্তায় ভারী তুষারপাত হয়েছিল। বর্তমানে দিনের বেলায় দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। সন্ধ্যায় এই তাপমাত্রা থাকছে ৫-৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। রাতে ও ভোরে অবশ্য এই তাপমাত্রা নেমে যাচ্ছে ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। তাই দার্জিলিং শহরেও তুষারপাত হতে পারে বলে পর্যটন ব্যবসায়ীরা মনে করছেন।