দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম ও পুনঃ সঞ্চয়। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি বা নতুন কর্ম লাভের সম্ভাবনা। মন ... বিশদ
গত আগস্টে হাসিনা সরকারের পতনের পরে বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে একাত্তরের ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে। ভাঙা হয়েছে বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের মূর্তি-মুরাল, তাঁর স্মৃতি বিজড়িত সৌধ। নিষেধাজ্ঞার খাঁড়া নেমে এসেছে আওয়ামি লিগের উপরে। মামলায় মামলায় জর্জরিত নেতাকর্মীরা। চলছে ধড়পাকড়। বাধা দেওয়া হচ্ছে দলীয় কর্মসূচি পালনে। এত প্রতিকূলতার মধ্যেও জেলায় জেলায় আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিএনপি-জামাত শিবির জোটকে কড়া টক্কর দিয়েছেন হাসিনাপন্থী প্রার্থীরা।
বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া জেলা আইনজীবী সমিতির ভোট ছিল। সেখানে ১৭টি’র মধ্যে ১১টিতে জয়লাভ করেছেন আওয়ামি লিগ সমর্থিত প্রার্থীরা। লক্ষ্মীপুরেও বেশ ভালো ফল হয়েছে। ১৫ আসনের মধ্যে মোট ছ’টি দখলে এসেছে সরকারি শিবির বিরোধী প্রার্থীদের। তাঁদের মধ্যে চারজনই আওয়ামি লিগের সঙ্গে যুক্ত।
ক্ষমতা হারালেও আইনজীবীদের মধ্যে আওয়ামি লিগের দাপট কমেনি, তার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে আগেই। এর আগে সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ২৬টি পদের মধ্যে সভাপতি, সম্পাদক সহ ১২টিতে জয় পান আওয়ামি লিগপন্থী আইনজীবীরা। যা নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে যায়। একই দৃশ্য দেখা গিয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জেও। জেলার আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ৬ পদে জয় পেয়েছে আওয়ামি লিগ। বিএনপি-জামাত একসঙ্গে লড়ে পেয়েছে সাতটি আসন।