কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
অন্যদিকে, মঙ্গলবার রাইসিকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের তাবরিজে বিশাল মিছিল বের হয়। সেখান থেকে প্রেসিডেন্ট ও বিদেশমন্ত্রীর দেহ রাজধানী তেহরানে নিয়ে যাওয়া হবে। ইরান সরকার সূত্রে খবর, রাইসির দেহ নিয়ে বুধবার তেহরানে আরও বড় শোকমিছিল বের করা হবে। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু আয়াতোল্লাহ আলি খামেনেই ওই মিছিলের নেতৃত্বে থাকতে পারেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরাও তেহরানে উপস্থিত থাকবেন। তেহরান থেকে মাশাদ শহরে রাইসির দেহ নিয়ে যাওয়া হবে। মাশাদেই রাইসির জন্ম ও বেড়ে ওঠা। বৃহস্পতিবার সেখানেই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
প্যালেস্তাইনে হামলার ‘বদলা’ নিতে সম্প্রতি ইজরায়েলের বিরুদ্ধে ড্রোন হামলা চালিয়েছিল ইরান। যা নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে নতুন করে জটিলতা তৈরি হয়। তাই রাইসির কপ্টার ভেঙে পড়ার পিছনে ইজরায়েল বা আমেরিকার হাত রয়েছে কিনা, তা নিয়ে জল্পনা ছড়ায়। বিশেষ করে ভেঙে পড়া কপ্টারটি আমেরিকায় তৈরি হওয়ায় জল্পনা আরও তীব্র হয়। সোমবরাই মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন জানিয়ে দেন, কপ্টার দুর্ঘটনায় আমেরিকার কোনও হাত নেই। ইজরায়েলের তরফেও জানানো হয়, এর সঙ্গে তারা কোনওভাবেই যুক্ত নয়। আমেরিকার বিদেশমন্ত্রকের তরফে রাইসি সহ বাকিদের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করা হয়েছে। যদিও শোকপ্রকাশের পাশাপাশি রাইসির আমলে ইরানে মানবাধিকার বলে যে কিছু ছিল না, তাও মনে করিয়ে দিয়েছে আমেরিকা।