ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সুস্থতা কামনা করে বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রমুখ। ট্যুইটে মোদি লিখেছেন, আশা করি আপনি দ্রুত হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন এবং পুরনো অবস্থায় ফিরে যাবেন। জনসনকে আমেরিকা ও তাঁর ভালো বন্ধু উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেছেন, আমেরিকা তাঁর দ্রুত সুস্থতা চাইছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাকক্র বলেছেন, এই কঠিন সময়ে জনসন, তাঁর পরিবার ও ব্রিটিশদের পাশে আছি। জনসনের মন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক লিখেছেন, আমি জানি তিনি সেরা চিকিৎসাই পাচ্ছেন। আরও শক্তিশালী হয়ে তিনি এই বিপদ কাটিয়ে উঠবেন।
ব্রিটেনের করোনা পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন জনসন সরকারের প্রাথমিক ঢিলেঢালা মনোভাব এর জন্য দায়ী।লকডাউনে যেতে দেরি করেছে সরকার। এমনকী স্বয়ং জনসন বলেছিলেন হ্যান্ডশেক তিনি করবেন। কিন্তু এখন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে নাজেহাল সরকার। প্রধানমন্ত্রী জনসন আক্রান্ত হয়ে আইসিইউতে। মোট আক্রান্ত ৫১ হাজার। মৃতের সংখ্যা ৫ হাজার ৩৭৩। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে রবিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি ব্রিটিশদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।