ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
গৌতমবাবু বলেন, এদিন রিভিউ মিটিং করেছি। জেলা প্রশাসন ভালোই কাজ করছে। বাজারগুলিতে ভিড় হচ্ছে। আমরা পুরসভাকে বলেছি, চারটি জায়গা চিহ্নিত করতে। যাতে বাজারগুলিকে আরও ছড়িয়ে দেওয়া যায়। স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাইকর্মীদের বাড়িতে ফিরতে অসুবিধা হচ্ছে। তাঁদের থাকা ও খাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পিপিই কিট, এন ৯৫ মাস্ক, থ্রি লেয়ার মাস্ক রয়েছে। স্যানিটাইজার কিছু কম ছিল। সেটাও আনা হচ্ছে। বিশেষভাবে সক্ষমদের বাড়তি গুরুত্ব দিয়ে দেখার কথা বলা হয়েছে।
বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গণকে কোভিট আইডেন্টিফায়েড এরিয়া হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। সেখানে ৩০০ শয্যা তৈরি করা হবে। ভেনটিলেশনেরও ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়াও ১৯টি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা হয়েছে। যাঁরা রেশন কার্ডের জন্য আবেদন করেছিলেন, কিন্তু কার্ড পাননি, তাঁদের টোকেন দেওয়া হচ্ছে। ১০ এপ্রিল থেকে তাঁদেরও রেশনের আওতায় আনা হবে।
জলপাইগুড়ি থেকে মন্ত্রী ময়নাগুড়িতে আসেন। ময়নাগুড়ি মহিলা সঙ্ঘ ভবনে ব্লকের আধিকারিকদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে বিডিও ফিন্টোশ শেরপা, খাদ্যদপ্তরের আধিকারিক সুপ্রকাশ মণ্ডল, বিএমওএইচ লাকি দেওয়ান, ময়নাগুড়ি থানার আইসি অসীম গোপ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বিএড কলেজ থেকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার সরিয়ে নিতে এদিন মন্ত্রী বিডিওকে বলেন। বিডিও জানিয়েছেন, আমরা বিকল্প জায়গা খুঁজছি।