উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
সোলেমানির মৃত্যুর পর ইরাকে মার্কিন সেনা ঘাঁটি লক্ষ্য করে বেশ কিছু ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছিল ইরান। যদিও ওই হামলায় বড় কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এরপর আমেরিকার প্রত্যাঘাতের আশঙ্কায় বিচলিত ইরান ‘ভুলবশত’ ইউক্রেনের একটি যাত্রীবাহী বিমানকে মিসাইল ছুঁড়ে ধ্বংস করে দেয়। এদিন ওই ঘটনাকে ‘তিক্ত দুর্ঘটনা’ তকমা দিয়ে খামেনেই বলেন, এই ঘটনা ইরানকে যেমন বেদনাতুর করেছে তেমনই তার শত্রুদের উৎফুল্ল করেছে। ইরান মধ্যস্থতায় রাজি, কিন্তু আমেরিকার সঙ্গে কোনও কথা হবে না বলেই এদিন সাফ জানিয়ে দিয়েছেন খামেনেই।
এদিকে, ইরাকে আইএস জঙ্গিদের স্লিপার সেলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ফের মার্কিন সেনার সঙ্গে যৌথ অভিযান শুরু করার যে জল্পনা ছড়িয়েছে, তা ভিত্তিহীন বলেই জানাল সেদেশের সরকার। ২০১৪ সাল থেকে আইএস জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যৌথ বাহিনী গড়ে লড়াই চালাচ্ছে ইরাক ও মার্কিন সেনা। কিন্তু, সোলেমানির মৃত্যুর পরবর্তীতে গত ৫ জানুয়ারি থেকে নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে সেই অভিযান বন্ধ রয়েছে। কয়েকদিন আগে মার্কিন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে, ফের ইরাকের মাটিতে ওই যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। এদিন সেই খবর উড়িয়ে ইরাকের প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র আব্দুল করিম খালাফ বলেন, ‘যৌথ অভিযান ফের চালু হয়নি। বাগদাদ থেকে তেমন কোনও অনুমতিও মেলেনি।’ গত সপ্তাহেই ইরাকের মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইরান। সেই হামলায় মোট ১১ জন মার্কিন সেনা জখম হয়েছেন বলে শুক্রবার সরকারিভাবে বিবৃতি দিয়ে জানাল সেনা কর্তৃপক্ষ। তবে ওই হামলায় একটিও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি বলেই জানিয়েছেন মার্কিন সেনা মুখপাত্র বিল আর্বান।