আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
এখানেই শেষ নয়। পুলিসি অনুমোদন পেতে হলেও এ বছর দিল্লিতে আলাদা করে নিতে হচ্ছে পুলিস ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (পিসিসি)। সেই সার্টিফিকেট পেতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে অন্তত সাত থেকে ১০ দিন।
সবমিলিয়ে শারদোৎসবের মাসখানেক আগে চরম বিপাকে পড়েছেন দেশের রাজধানী শহরের পুজো উদ্যোক্তারা। তাঁদের মধ্যে অনেকে বিষয়টি নিয়ে দিল্লিতে চেনা-পরিচিত বিভিন্ন মহলে দৌড়ে বেড়াচ্ছেন। তার পরেও সুরাহা মিলছে না। পূর্ব দিল্লির একটি পুজো কমিটিকে যেমন ৪ অক্টোবর থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট পার্ক ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অথচ যে বিষয়ভাবনার উপর ওই পুজো কমিটি এবার কাজ করছে, তা সম্পূর্ণ করতে অন্তত এক মাস সময় প্রয়োজন বলেই উদ্যোক্তাদের দাবি।
পূর্বাঞ্চল বঙ্গীয় সমিতির ছাতার তলায় আছে পূর্ব দিল্লির ৩৮টি পুজো কমিটি। ওই সমিতির সাধারণ সম্পাদক মৃণালকান্তি বিশ্বাসের অভিযোগ, ন্যূনতম ৪৫ দিন সময় পাওয়া না গেলে সুষ্ঠুভাবে পুজোর আয়োজন সম্ভবই নয়। তা অজানা নয় প্রশাসনিক কর্তাদের। তা সত্ত্বেও নতুন নতুন নিয়ম তৈরি হচ্ছে। দিল্লিতে কি দুর্গাপুজো বন্ধ করে দিতে চাইছে সরকার? প্রশ্ন করে মৃণালবাবুর ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘আলাদা করে পুলিস ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নেওয়া উদ্যোক্তাদের ঘাড়ে অতিরিক্ত বোঝা চাপানো ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ, এক্ষেত্রে বাড়িতে এসে পুলিসি ভেরিফিকেশনেই অনেকটা সময় চলে যাচ্ছে। খোলা মাঠে পেস্ট কন্ট্রোল করতে বলা হচ্ছে। কোন যুক্তিতে?’
ইতিমধ্যেই দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, যমুনায় কোনও প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া যাবে না। অন্যথায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে। বিসর্জন দিতে হবে নির্ধারিত জলাশয়েই।