আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
২৮ আগস্ট পাঁচ দুষ্কৃতী সুলতানপুরের থাতেরি বাজারের গয়নার দোকানে ডাকাতি করে। দিনের আলোয় আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে তারা কয়েক লক্ষ টাকার গয়না লুট করে। ২ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে পুলিসের সঙ্গে এনকাউন্টারের পর ডাকাতির সঙ্গে যুক্ত তিনজন ধরা পড়ে। তিনজনেরই পায়ে গুলি লাগে। তাদের কাছ থেকে ১৫ কেজি রুপোর গয়না, পিস্তল উদ্ধার হয়। বিপিন সিং নামে মূল অভিযুক্ত রায়বেরেলির আদালতে অন্য এক মামলায় আত্মসমর্পণ করে। মঙ্গেশের মায়ের দাবি, তাঁর ছেলেকে ৩ সেপ্টেম্বর রাতেই কয়েকজন সাদা পোশাকের পুলিস এসে তুলে নিয়ে যায়। দু’দিন পর ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গেশের মাকে মর্গে যেতে বলে পুলিস। যদিও পুলিসের দাবি, মঙ্গেশ ও আরেকজন বাইকে চেপে পালানোর চেষ্টা করছিল। পুলিস তাদের ধরার চেষ্টা করলে গুলি লড়াই হয়। সেখানেই মৃত্যু হয়েছে মঙ্গেশের।
এরপরই এক্স হ্যান্ডলে অখিলেশ লিখেছেন, ‘ওই ডাকাতির সঙ্গে শাসক দলের গভীর যোগ রয়েছে। তাই মূল অভিযুক্তকে আত্মসমর্পণের সুযোগ করে দেওয়া হয়। আর বাকি অভিযুক্তরা ‘উঁচু জাতের’ হওয়ায় তাদের পায়ে গুলি করা হয়। একজনকে শুধুমাত্র জাতের কারণে মেরে ফেলা হয়েছে।’ ওই এনকাউন্টারে এসটিএফের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ডিএসপি ধর্মেশকুমার শাহি। তাঁর স্ত্রী ঋতু বিজেপির নেত্রী। ৩ সেপ্টেম্বরই ঋতুকে রাজ্য মহিলা কমিশনের সদস্য মনোনীত করা হয়।