সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
মুম্বই এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘অবতরণের পরে বিমানটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। চালক জানিয়েছেন, বিমানের গায়ে পাখির ডানা ঝাপটার দাগ রয়েছে।’ তবে রানওয়েতে কোনও মৃতদের পড়ে ছিল না। এদিকে ঘাটকোপার, লক্ষ্মীনগর এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে মৃত ফ্লেমিংগোর ডানা, নখ, ঠোঁটের টুকরো। আতঙ্কিত বাসিন্দারা বনদপ্তরে খবর দেন। সোমবার রাতের মধ্যেই মৃতদেহগুলি সরিয়ে নেন বন দপ্তরের কর্মীরা। রেসকিং অ্যাসোসিয়েশন ফর ওয়াইল্ডলাইফ ওয়েলফেয়ার (আরএডব্লুডব্লু) নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা পবন শর্মা বলেন, ‘মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে ফ্লেমিংগোর দেহাংশগুলি অটোপসির জন্য পাঠানো হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞদের মতে, পাখিগুলি থানে ক্রিক ফ্লেমিংগো পাখিরালয়ের দিকে উড়ে যাচ্ছিল। তখনই এই বিপত্তি ঘটে। স্থানীয় এনজিও ন্যাটকানেক্ট ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর বিএন কুমার বলেন, অটল সেতুর মতো বড়বড় পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য ফ্লেমিংগোরা তাদের ওড়ার পথ বদলাচ্ছে। তাছাড়া আলোক দূষণও এই অবস্থার জন্য দায়ী। তবে বারবার যেভাবে ফ্লেমিংগোগুলি দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে, তাতে আতঙ্কিত পাখিপ্রেমীরা। গত ১২ এপ্রিল নভি মুম্বইয়ের কাছে সিউডস এলাকায় ১২টি অসুস্থ ফ্লেমিংগো নজরে আসে। চিকিৎসার সময় পাঁচটির মৃত্যু হয়। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে পাম বিচ এলাকায় গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয় একটি ফ্লেমিংগোর।