উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
হায়দরাবাদের টিমকে ঘিরেই সবথেকে বেশি বেটিংয়ের সন্দেহ দানা বাধছে। সেই কারণেই অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানায় শুরু হয়েছে বিশেষ অভিযান। অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইতিমধ্যেই অনলাইন বেটিং ও জুয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। অনলাইন বেটিং-এর যারা আয়োজন করবে তাদের এক বছরের জেলে পাঠানো হবে নয়া আইনে। আইপিএল নিয়ে ম্যাচ ফিক্সিং অপরাধ তো বটেই, বেটিং ও গেমিং পর্যন্ত নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে এই রাজ্যে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার পাশাপাশি রাজ্যে রাজ্যে পুলিশের সাইবার সেলও আইপিএল নিয়ে কড়া নজরদারি শুরু করেছে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলিতে।
অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইন বেটিং চক্রের বিরুদ্ধেও অভিযান শুরু হয়েছে দেশজুড়ে। কেন্দ্রীয় সরকার জানতে পেরেছে, বেটিং এতদিন চালু ছিল মূলত শহরাঞ্চলে। এখন দেশজুড়ে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় গ্রামাঞ্চলেও বিপুলভাবে বেটিং সিন্ডিকেট চলছে। ইতিমধ্যেই বেঙ্গালুরুতে ধরা পড়েছে বেটিং সিন্ডিকেট। আটক করা হয়েছে ৬ লক্ষ টাকা। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা, দিল্লি ও মুম্বই পুলিশের কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হল এখন আর মোবাইল ফোনে বুকির সঙ্গে কথোপকথন ইন্টারসেপ্ট করে বেটিং চক্র ধরা সম্ভব নয়। কারণ গোটা অপারেশনটাই অনলাইনে পর্যবসিত হয়েছে। সেই কারণেই ডি কোম্পানি কি এবার আইপিএল নিয়ে ডিজিটাল মিশনে নেমেছে?