আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
আগামী কাল, সোমবার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি। তদন্তের স্টেটাস রিপোর্ট দিতে হবে সিবিআইকে। এর আগে নতুন অঙ্ক কী? এজেন্সি সূত্রে জানা যাচ্ছে, ধর্ষণ-খুনের আড়ালে এখনও খোঁজ চলছে ‘পরিকল্পনা’র। তাদের দাবি, এই প্ল্যান হয়েছে মাস দুয়েক আগে। এক্ষেত্রে হাসপাতালের প্রাক্তন এক কর্তার ভূমিকা তাদের সন্দেহের তালিকায়। হাসপাতালের বিভিন্ন কর্মী ও ডাক্তারদের জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআইয়ের ইঙ্গিত পেয়েছে, ওই কর্তার সঙ্গে তরুণীর মতপার্থক্য হয়েছিল। বোঝানোর চেষ্টা সত্ত্বেও বেঁকেই বসেছিলেন তরুণী। একাধিক ব্যক্তিকে দিয়ে তাঁকে চাপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। তারপরও ওই তরুণী দমে যাননি। তদন্তকারী অফিসারদের সন্দেহ, তাহলে কি কোনও দুর্নীতির হদিশ পেয়েছিলেন অভয়া? প্ল্যান করেই ৮ তারিখ নাইট ডিউটি দেওয়া হয়েছিল তাঁকে? শিডিউলে ওই তারিখের পর অভয়ার কোনও নাইট ডিউটি না থাকায় সন্দেহ বাড়ছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের কাছে চাওয়া হয়েছে। ৮ আগস্টের আগে শেষ কবে অভয়া নাইট ডিউটিতে ছিলেন, সেটাও জানতে চেয়েছে সিবিআই।
তদন্তকারীদের ব্যাখ্যা, সঞ্জয়ের ‘চরিত্রের দোষ’ নতুন নয়! তাহলে পুরনো রেকর্ডে তার উল্লেখ নেই কেন? কোনও অভিযোগই বা কেন হয়নি? সিবিআই এখনও মনে করছে, তাকে কেউ ‘কাজে লাগিয়েছে’। অর্থাৎ, অন্য কেউ জড়িত। তার প্রমাণ কি হাতে এসেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সির? তাহলে নিশ্চয়ই সেই উল্লেখ থাকবে সিবিআইয়ের স্টেটাস রিপোর্টে? আরও কেউ গ্রেপ্তার হবে? কিন্তু কবে? আপাতত লালবাজারের খুঁত খুঁজছে তারা। আর ধৈর্যের বাঁধ ভাঙছে আম জনতার।