আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে ঝাড়াই বাছাইয়ের পর চূড়ান্ত উপভোক্তা তালিকায় রয়েছে প্রায় ৩৪ লক্ষ নাম। এর মধ্যে ১৩ লক্ষের কিছু বেশি বাড়ি তৈরির জন্য কেন্দ্র প্রশাসনিক অনুমোদন দিলেও এক টাকাও দেয়নি এখনও পর্যন্ত। এই আবহেই ডিসেম্বরের মধ্যে কেন্দ্র এই খাতের টাকা না দিলে উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রাজ্য সরকারই টাকা পাঠানো শুরু করবে। শনিবার রাজ্য পঞ্চায়েত দপ্তরের তরফে প্রত্যেক জেলা প্রশাসনকে উপভোক্তা যাচাই সংক্রান্ত নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। তাতে সাফ হয়েছে, আবাস যোজনার এই যাচাই প্রক্রিয়া নিয়ে শীঘ্রই একটি এসওপি জারি করা হবে।
পাশাপাশি, প্রত্যেক গ্রাম পঞ্চায়েতের একজন সরকারি কর্মচারীকে যাচাইয়ের দলে রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে যাচাইয়ের কাজ শুরু করতে বলা হয়েছে। একেবারে নির্ভুল (জিরো পার্সেন্ট এরার) হতে হবে সমীক্ষার রিপোর্ট। রাজ্যের তরফে আরও জানানো হয়েছে, শীঘ্রই এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করবেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। ২০২২ সালের যাচাই পর্বের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এখন থেকেই সমীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।