কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
চাষির কাছ থেকে ধান কিনতে অনলাইনে নাম লেখানো হয়। কিন্তু জেসিআই কর্তারা বলেন, চাষিরা তাঁদের ১১০টি পাট ক্রয় কেন্দ্রে গিয়ে আগাম নাম লিখিয়ে বিক্রয়ের দিন ঠিক করতে পারবেন। কিন্তু এজন্য অনলাইন ব্যবস্থা আছে কি? জিসিআইয়ের এমডি অরুণকুমার জোলি জানান, এজন্য ‘পাটমিত্র’ নামে একটি অ্যাপ চালু করেছেন তাঁরা। জুট কমিশনার মলয় চক্রবর্তী জানান, বিক্রয়ের তিনদিনের মধ্যেই চাষির অ্যাকাউন্টে টাকা জমা পড়বে।
চলতি বছরে পাটের এমএসপি কিছুটা বেড়েছে। পাঁচ শ্রেণির পাটের কুইন্টাল প্রতি দাম থাকছে ৬০৩৫ টাকা থেকে ৪০৩৫ টাকার ভিতরে। এর মধ্যে ৩ নম্বর শ্রেণির পাটের দাম ৫৩৩৫ টাকা। এটা ৫০৫০ টাকা ছিল গতবছর। পাটের মান যাচাইয়ের জন্য ক্রয় কেন্দ্রে ডিজিটাল মেশিন থাকবে। জেসিআই কর্তারা জানান, চাষিরা এমএসপির চেয়ে বেশি দামেই খোলাবাজারে পাট বিক্রি করতে পারবেন বলে তাঁরা আশা করেন। তবে পাটের দাম খোলাবাজারে কমে গেলে জেসিআই তা এমএসপিতে কিনে নেবে। কেন্দ্রীয় সংস্থাটি গতবছর ৬১৬ কোটি ৭০ লক্ষ টাকায় ১৩ লক্ষ ১৫ হাজার কুইন্টাল পাট কিনেছিল।