কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
কংগ্রেস তথা বিরোধীরা অবশ্য একে ‘ভারসাম্য বজায়’ হিসেবেই দেখছে। তাদের দাবি, এই কারণেই নাড্ডার পাশাপাশি খাড়্গেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে কংগ্রেস ছাপিয়ে দেশজুড়ে গোটা দিন প্রচারে থেকেছে গেরুয়া শিবিরের ধাক্কাই। কারণ, চিঠিতে কমিশন সরাসরি জানিয়েছে, ‘শুধু আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর থাকাকালীনই নয়, ধর্মীয় এবং সাম্প্রদায়িক বিভাজন সব সময়ই সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই দলের তারকা প্রচারকদের শালীনতা বজায় রাখতে বলুন। তাঁরা যেন আরও দায়িত্ববান হন।’ নাড্ডাকে কমিশন আরও জানিয়েছে, ‘কোনও প্রচারকের জন্য সমাজে ঘৃণা বা উত্তেজনা যাতে তৈরি না হয়, সেটা দেখার দায়িত্ব আপনার।’
লোকসভা নির্বাচনের সপ্তম, তথা শেষ দফার ভোট ১ জুন। অর্থাৎ প্রচারের ক্ষেত্রে হাতে আর আটদিন। তাই বিরোধীরা সাফ বলছে, কমিশন অনেক দেরিতে ‘রেসপন্ড’ করেছে। বিরোধীরা কমিশনের গায়ে যে ‘মূক’ তকমা সেঁটে দিয়েছিল, সেটাই খণ্ডন করার চেষ্টা করেছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। তা না হলে এতদিন ধরে হিন্দু-মুসলমান ইস্যু তুলে নরেন্দ্র মোদি মন্তব্য করে যাওয়ার পরও কেন ব্যবস্থা নেয়নি তারা? গত ২১ এপ্রিল থেকে কমিশনকে ১১টি চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। মাঝে ২৫ এপ্রিল শুধু নাড্ডার কাছে জবাব চেয়ে নোটিস দিয়েছিল কমিশন। কিন্তু ৯৬ ঘণ্টাতেও উত্তর দিতে পারেননি বিজেপি সভাপতি। সেই জবাব ই-মেলে কমিশনে পৌঁছেছে ১৩ মে। এবারের চিঠিতে কমিশন জানিয়েছে, ওই উত্তরে খুশি হয়নি তারা। তাই তারকা প্রচারকদের সামলানোর নির্দেশ দিয়ে চিঠি। প্রচার শেষের সাতদিন আগে।