আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
নিম্ন আদালতের রায়ে সন্তুষ্ট নন বারাকপুরের পুলিস কমিশনার অলক রাজোরিয়া থেকে শুরু করে এই মামলার স্পেশাল পিপি বিভাস চট্টোপাধ্যায়। পুলিস কমিশনারও জানিয়েছেন, উচ্চ আদালতে যাবেন। তবে সাজা শোনার পর শুক্রবার বারাকপুর কোর্ট থেকে বেরনোর সময় অপরাধীরা যে বেপরোয়াভাব দেখিয়েছে, তাতে চিন্তিত সকলে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শোনার পর তাদের চোখেমুখে অনুশোচনার লেশমাত্র দেখা যায়নি। শুধু তাই নয়, এই মামলার তদন্তকারী অফিসার ইন্দ্রকুমার দাস এবং স্পেশাল পিপিকে তারা দেখে নেওয়ার হুমকি দেয় প্রকাশ্যে।
নীলরতন সিংহ বলেন, ‘যদি পুলিস অফিসার এবং পিপিকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিতে পারে, তাহলে আমাদের উপরে যখন যা ইচ্ছে করতে পারে।’ মূলত নীলরতনবাবু সহ তিন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যই অভিযুক্তদের দোষী প্রমাণ করতে বড় ভূমিকা নিয়েছে। তাই তাঁরা প্রত্যেকে দুষ্কৃতীদের প্রকাশ্য হুমকিতে আতঙ্কে। তবে পুলিস কমিশনার বিষয়টি উচচ আদালতের নজরে আনবেন বলে জানিয়েছেন। নীলরতনবাবুর বক্তব্য, ‘ছেলের খুনিদের চরম শাস্তির জন্য যতদূর যেতে হয় যাব।’