আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
শুক্রবার রাতের ঘটনার পর গ্রামের মানুষদের আশঙ্কা ছিল, নদীর জল লোকালয় এবং চাষের জমি ভাসিয়ে দেবে। কিন্তু সরকারি কর্মীদের তৎপরতায় তা হয়নি। শনিবার সকালেও চলেছে বাঁধ মেরামতির কাজ। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে বলে দাবি করেছেন জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ অনিমেষ মণ্ডল। স্থানীয়দের দাবি, শক্তপোক্ত বাঁধ গড়ে তোলা হোক। নয়ত আবার বিপত্তি হতে পারে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বারবার বাঁধ ভেঙে সমস্যায় পড়তে হয়। গত কয়েক মাসের মধ্যে গোসাবার বেশ কিছু অঞ্চলে নদী বাঁধ ভেঙে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এই সমস্যা সমাধানে সব জায়গা থেকেই কংক্রিটের বাঁধ তৈরির জোরালো দাবি উঠেছে।