সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
নাম ঘোষণার পরদিন থেকেই প্রচারের ময়দানে নেমেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু মঙ্গলবার যেন অনেকটা দশমী পরবর্তী একাদশীর আবহাওয়া। এদিন ভোটে কাজ করা কর্মীদের ধন্যবাদ জানাতে বেরিয়ে পড়েন প্রসূন। নিজের কেন্দ্রের উত্তর থেকে দক্ষিণে কর্মীদের সঙ্গে সময় কাটান তিনি। পাশাপাশি বেশ কিছু জায়গায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে ধন্যবাদ জানাতে দেখা যায় তাকে। এদিকে, রথীন ছিলেন নিজের পেশা নিয়ে ব্যস্ত। নিজের চেম্বারে বেশ কয়েকজন রোগী দেখেন তিনি। রথীন বলেন, অনেক রোগী এতদিন ধরে চিকিৎসা করাতে পারেননি। তাই আজ ওদের জন্যই বেশি সময় দিলাম। তাছাড়া গায়ে-হাতে-পায়ে ব্যথা হয়েছে। একটু নিজেকেও বিশ্রাম দিলাম। সিপিএমের সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়ও ছিলেন প্রসূনের মতো সাধারণ মানুষের মধ্যেই। সকালে তিনি পর্যালোচনার সভায় উপস্থিত ছিলেন। এর পাশাপাশি শহরের বেশ কিছু কর্মীদের সঙ্গে বেশ কয়েক দফায় বৈঠক করেন। বিকেলের দিকে সোজা ছুটে যান সাঁকরাইল এবং পাঁচলায়। কারণ কঠিন জমিতে দাঁড়িয়ে লড়াই করেছেন সেইসব কর্মীরা।
আপ্লুত কণ্ঠে তিনি বলেন, বুক চিতিয়ে লড়াই করেছেন আমাদের কর্মীরা। তাদের জন্য একটা দিন তো দেওয়াই যায়। তাই আজ সকালে হাওড়া শহর এবং সাঁকরাইল ছুটে গিয়েছি। সমস্ত কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেছি। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। কারণ ভোট চাইতে যখন গিয়েছি, তখন ধন্যবাদ জানাতে যাওয়াটাও ভদ্রতার মধ্যে পড়ে। এদিনও মানুষ যেভাবে আমাকে সমাদর করেছে, তাতে আমি অত্যন্ত আশাবাদী।