সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
সন্দেশখালির ভাইরাল ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর গোলমালের পরিস্থিতি তৈরি হয়। অস্ত্র হাতে হামলার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনায় পুলিস অস্ত্র উদ্ধার করলেও অভিযুক্তরা এখনও ফেরার। এদিন মামলার শুনানিতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, পুলিস নিজে মামলা শুরু করেছে। অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব হলেও অভিযুক্তদের এখনও ধরা যায়নি। তার প্রেক্ষিতে বিচারপতি সেনগুপ্ত প্রশ্ন তুলেছেন, যাঁরা অভিযুক্ত তাঁদের এখনও পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা গেল না কেন? কীসের ভিত্তিতে রেখার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাও জানতে চেয়েছে আদালত। তারপরই রেখার বিরুদ্ধে ১৪ জুন পর্যন্ত পদক্ষেপে নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত।
এদিকে, ভাইরাল ভিডিও কাণ্ডে আগেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সন্দেশখালির বিজেপির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়াল। যেহেতু সন্দেশখালি সংক্রান্ত মূল মামলাটির বিচার পর্ব প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে চলছে, তাই মূল মামলার সঙ্গে গঙ্গাধরের মামলাটির শুনানি হবে বলে জানিয়েছিলেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির জরুরি ভিত্তিতে শুনানির আবেদন জানান গঙ্গাধরের আইনজীবী। কিন্তু সেই আবেদন নাকচ করেছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আদালত জানিয়েছে, ১৩ জুন মূল মামলার সঙ্গে ওই আবেদনের শুনানি হবে। তবে ততদিন পর্যন্ত গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপে মৌখিক নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে বলে জানিয়েছে বেঞ্চ।