নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
এ বিষয়ে কাকদ্বীপের এক মৎস্যজীবী অনিবাস দাস বলেন, শীঘ্রই খালটির সংস্কার করা না হলে মৎস্যবন্দরটি অকেজো হয়ে পড়বে। এই বন্দরে দু’টি জেটি ঘাট রয়েছে। জেটি ঘাট দু’টির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫০০ মিটার। দু’টি জেটি ঘাটে প্রায় ৫০টি ট্রলার দাঁড়াতে পারে। কিন্তু মাছের মরশুমে একটিও ট্রলার এই বন্দরে আসতে পারে না। সব ট্রলারকে নামখানার জেটি ঘাটে দাঁড়িয়ে বরফ, তেল, তুলতে হয়। এমনকী ট্রলারের মাছও নামাতে হয়। ফলে সব মৎস্যজীবীকেই ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। তিনি আরও বলেন, খালটির সংস্কার করা না হলে বন্দরে থাকা অনেক ব্যবসায়ীও ক্ষতির মুখে পড়বেন। কারণ এই বন্দরে জাল, সুতো, ভুসিমাল, সব্জি, ডিজেল, মোবিল, হার্ডওয়ার, লেদ, ইঞ্জিন, ওয়ার্কশপ সহ বিভিন্ন দোকান রয়েছে। বন্দরে ট্রলার না ভিড়তে পারলে দোকানগুলি বন্ধই হয়ে যাবে। এছাড়া এই মৎস্যবন্দরে রোজ প্রায় আড়াই হাজার জাল সারাই কর্মী কাজ করেন। এই কর্মীরাও কাজ হারাতে পারেন।
এই বিষয়ে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপি হালদার বলেন, যত শীঘ্রই সম্ভব মৎস্যবন্দরের খালটির সংস্কার করা হবে। মৎস্যজীবীদের পাশে রাজ্য সরকার রয়েছে। আর বিজেপির প্রার্থী অশোক পুরকাইত বলেন, অনেক মানুষের জীবন জীবিকা এখানে জড়িত। এই বিষয়ে তৃণমূলের উদাসীনতা রয়েছে। অন্যদিকে এসইউসি প্রার্থী বিশ্বনাথ সর্দার বলেন, মৎস্যজীবীদের দাবি, আন্দোলনকে আমরা সমর্থন করি। দলের পক্ষ থেকে অবিলম্বে খালটির সংস্কারের দাবি জানানো হবে। -নিজস্ব চিত্র