সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে ডেঙ্গু রোধে স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন ডেঙ্গুপ্রবণ এলাকায় ছড়ানোর জন্য রাসায়নিক আনানো থেকে শুরু করে মশার লার্ভা বংশবিস্তার করতে পারে, এরকম জায়গাগুলিকে চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে দিয়েছে তারা। গত বছর করোনাপর্বের লকডাউনের মধ্যে ডেঙ্গুর সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে কম ছিল। প্রাণহানিও হয়নি সেভাবে। সেই সাফল্যকেই এবারও ধরে রাখতে উদ্যোগী হাওড়া জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার জেলার এক পদস্থ স্বাস্থ্যকর্তা এই কথা জানিয়েছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বছর এখনও পর্যন্ত হাওড়ায় ১০ জন ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে আটজনের বাড়ি হাওড়া পুরসভা এলাকায় এবং বাকি দু’জনের মধ্যে একজনের বাড়ি বালি-জগাছা ব্লকে এবং আরেকজনের বাড়ি পাঁচলা ব্লকে। গত বছরে মোট ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৮৩। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ নিতাই মণ্ডল জানান, আমরা এবার কিছু জায়গায় গাপ্পি মাছের চারাও ছাড়ব। তাছাড়া মশার লার্ভা নষ্টকারী রাসায়নিক ছড়ানো হবে ব্যাপকভাবে। আমাদের মূল লক্ষ্য শুধু ডেঙ্গু নয়, মশা সহ পতঙ্গবাহিত সব ধরনের রোগের বিরুদ্ধেই প্রতিরোধ গড়ে তোলা। বিভিন্ন এলাকায় পুরসভার যে ভেক্টর কন্ট্রোল টিম রয়েছে, তাদের সক্রিয় করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। শীঘ্রই স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ডেঙ্গু সচেতনতা প্রচার এবং কারও জ্বর হলে এখনকার পরিস্থিতিতে করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গুর পরীক্ষাও করানোর পরামর্শ দেবেন। সীমিত সংখ্যক কর্মী নিয়েও করোনার সঙ্গেই ডেঙ্গু রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেন ওই আধিকারিক।