সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
শুক্রবার বিকেলে মিঠুন চক্রবর্তী তাঁর বাড়িতে ফিরে আসেন। কিন্তু তার পরেই ২০/২৫ জন স্থানীয় তৃণমূল দুষ্কৃতী তাঁর উপর হামলা চালায়। তাঁকে একটি গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধরের করা হয় বলে অভিযোগ। এতে তিনি অজ্ঞান হয়ে গেলে দুষ্কৃতীরা এলাকা থেকে পালিয়ে যায়। পরে বাগনান থানার পুলিস আহত বিজেপি নেতাকে প্রথমে বাগনান গ্রামীণ হাসপাতালে, পরে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করে। ওই রাতেই তাঁকে দেখতে হাসপাতালে আসেন বিজেপির হাওড়া জেলা (গ্রামীণ) সভাপতি প্রত্যূষ মণ্ডল, রমেশ সাঁধুখা, সুজয় চক্রবর্তী প্রমুখ। বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, কোথাও জোর করে আমাদের কর্মীদের থেকে মুচলেকা লিখিয়ে নেওয়া হচ্ছে। আবার কোথাও প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে, যেটা বাগনানে হয়েছে। দোষীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে বিজেপি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। তৃণমূলের হাওড়া জেলা (গ্রামীণ) সভাপতি তথা রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের মন্ত্রী পুলক রায় জানান, এটা বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তৃণমূল কাউকে ঘরছাড়া করে না, কাউকে মারধর করে না। তৃণমূলের এটা নীতি নয়।