কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
পুলিস ও আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালের ২৫ মার্চ রাত সাড়ে আটটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে কলকাতার কড়েয়া থানার তিলজলা রোডে। ঘটনার সময় ওই গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর দু’টি শিশুসন্তান ঘরের বাইরে খেলছিল। আর সেই সুযোগে ওই যুবক বধূর ঘরের ঢুকে তাঁর শ্লীলতাহানি করে চম্পট দেয়। ওই গৃহবধূ চিৎকার ও কান্নাকাটি জুড়ে দেন। তাতে প্রতিবেশীরা চলে আসেন। বধূ তখন বিষয়টি তাঁদের জানান। স্বামীকে খবর পাঠানো হয়। পরে কড়েয়া থানায় ওই গৃহবধূ এফআইআর দায়ের করেন। প্রবল জনমতের চাপে ঘটনার তিনদিনের মাথায় পুলিস শাহাজাদাকে গ্রেপ্তার করে। সরকারপক্ষ থেকে অভিযুক্তকে জেল হেফাজতে রেখেই বিচার চালানোর আর্জি জানানো হয় কোর্টের কাছে। সেই কারণে বার বার জামিনের আবেদন নাকচ হয়ে যায় ওই যুবকের।
আদালত সূত্রের খবর, তদন্তকারী পুলিস অফিসার শৃঙ্খলা শর্মা ধৃতের বিরুদ্ধে আলিপুর কোর্টে চার্জশিট পেশ করেন। সরকারি আইনজীবী জানান, ঘটনার পর ওই গৃহবধূ একজন বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে গোপন জবানবন্দি পেশ করেন। সাক্ষ্য দেন মোট ১৩ জন। জেল হেফাজতে থাকা ওই যুবককে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত এদিন ওই সাজা ঘোষণা করে।