সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
উম-পুনের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও আকাশপথে নদীবাঁধের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন। সাধারণ মানুষকে কীভাবে এই বিপদ থেকে বের করে আনা যায়, তা নিয়ে তিনিও চিন্তাভাবনা করছেন। আজ, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল আসছে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত জেলার অবস্থা খতিয়ে দেখতে। এই কেন্দ্রীয় দলকে স্বাগত জানালেও শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ক্ষতির বহর অনেক। মোদি সরকার মুখে আর্থিক সাহায্যের কথা বললেও এখনও পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করেনি।
এদিন দুপুরে প্রথমে হেলিকপ্টারে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির এক ও দুই নং ব্লকের ভেঙে যাওয়া নদীবাঁধ ঘুরে দেখেন সেচমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই জেলার ১৪৯টি জায়গায় বাঁধ মেরামতের কাজ চলছে। দু’টি জায়গায় ফাটল ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে। আর্থিক টানাটানি থাকলেও মানুষের দুর্দশা কাটাতে কাজ করছে রাজ্য সরকার। সন্দেশখালি থেকে হেলিকপ্টারে তিনি সোজা চলে যান দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায়। সেখানে বিধায়ক ও প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে লঞ্চে ওঠেন। গোপালনগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ভেঙে যাওয়া দেড় কিমি নদীবাঁধ এবং উল্টোদিকে রামগঙ্গা ভারাতলার ভাঙন বিধ্বস্ত জায়গাটি ঘুরে দেখেন মন্ত্রী। কোন কোন এলাকায় বাঁধের অবস্থা করুণ, সেই তালিকাও মন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, সব জায়গায় গুরুত্ব বুঝে ধীরে ধীরে স্থায়ী বাঁধ মেরামত হবে।