বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভার ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাঁইপালা এলাকা তুলনামূলক নিচু। তার উপর বেহাল নিকাশির কারণে প্রতি বর্ষার সময় রাস্তাঘাটে জল দাঁড়িয়ে যায়। উম-পুনের সময়েও এলাকার বেশ কিছু জায়গায় জল জমে গিয়েছিল। কিন্তু,মঙ্গলবার প্রায় দু’ঘণ্টার প্রবল বর্ষণে সাঁইপালার বিস্তীর্ণ এলাকা জলের তলায় চলে গিয়েছে। কোনও বাড়ির একতলার বিছানাতেও জল উঠে গিয়েছে। স্বাভাবিকভাবে পানীয় জলেরও সঙ্কট দেখা দিয়েছে।
ভুক্তভোগী বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই এলাকায় আগে বর্ষার জল জমলেও এইভাবে ঘরের মধ্যে জল উঠত না। জল বের হওয়ার হাইড্রেন আবর্জনায় বন্ধ হয়ে থাকায় এবং তা দখল করে দোকান গজিয়ে ওঠায় এই দুর্ভোগ। অপরিকল্পিতভাবে হাইড্রেন তৈরি করার ফলে প্রায় এক হাজারের বেশি বাড়িতে জল উঠেছে এবং এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তা নামেনি। পাশের ১০ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু এলাকার রাস্তাঘাটও জলে ডুবে গিয়েছে। পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে,দ্রুত ড্রেন পরিষ্কার করে জল বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
অন্যদিকে, বিদ্যুতের দাবিতে এদিন গাইঘাটার শিমূলপুরে ঠাকুরনগর-রামচন্দ্রপুর রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান এলাকাবাসী। একই দাবিতে বসিরহাট ও বাদুড়িয়ার বেশ কয়েকটি জায়গায় এদিন রাস্তা অবরোধ হয়। এদিন দুপুরে হাড়োয়াতে বিদ্যুৎ দপ্তরের সাপ্লাই অফিস ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখায় এলাকাবাসী। ভাঙচুরের পাশাপাশি সেখানকার দুই কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। পরে পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।