কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
অ্যাডিলেড, ১৬ জানুয়ারি: ওয়ান ডে ফরম্যাটে এই মুহূর্তে তাঁর ধারে কাছে কেউ নেই। গতকালই তিনি অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন। ওয়ান ডে ক্রিকেটে শচীন তেন্ডুলকরের ৪৯টি সেঞ্চুরির রেকর্ড স্পর্শ করতে আর দশ কদম দূরে বিরাট কোহলি। তবুও তিনি তরুণ প্রজন্মকে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে বেশি না ঝোঁকার পরামর্শ দিচ্ছেন। কোহলি বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে অধিকাংশ উঠতি ক্রিকেটার সীমিত ওভারের ক্রিকেটে বেশি ঝুঁকে রয়েছে। কেরিয়ারের জন্য এটা যেমন দরকার, তেমনি টেস্ট ক্রিকেটকে উপেক্ষা করা যাবে না। তরুণ প্রজন্ম খুব সহজেই হাততালি কুড়োতে চায়। আর সেই কারণে নবাগতরা বেশি করে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে মনোনিবেশ করে। সেক্ষেত্রে টেস্ট ক্রিকেট খেলার মতো মানসিকতা গড়ে ওঠে না। টেস্ট ক্রিকেটে সাফল্য পেতে গেলে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। আমি মনে করি যে সব ব্যাটসম্যান কোনও রান না করে টানা দু’ঘণ্টা ব্যাট করতে পারে, তারাই টেস্ট খেলার জন্য উপযুক্ত।’
দীর্ঘ ৭১ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টেস্ট সিরিজ জিতেছে ভারত। দলের প্রত্যেক ক্রিকেটারের প্রশংসা করেছেন ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি। তিনি বলেছেন, ‘এই টেস্ট দল সাফল্যের এমন নজির গড়তে চায়, যা আগামী প্রজন্মকে আরও বেশি করে লাল বলের ক্রিকেট খেলার দিকে টেনে আনবে।’
বিরাটের নেতৃত্বে ভারত এখন বিশ্বের এক নম্বর টেস্ট দল। অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর ভারতের অবস্থান আরও মজবুত হয়েছে। কোহলি একই সঙ্গে তাঁর লক্ষ্য স্থির করে ফেলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটে ভারতকে সুপারপাওয়ার করাই আমার লক্ষ্য। আমরা এমনভাবে নিজেদের সেরাটা বের করতে চাই, যাতে বিশ্বের যে কোনও দল আমাদের সমীহ করতে বাধ্য হবে। ভারতীয় দল টেস্ট ক্রিকেটকে সম্মান করে। ভারতীয় ক্রিকেটাররা টেস্ট খেলতে ভালোবাসে। টি-২০ কিংবা ওয়ান ডে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বেশি হলেও গোটা বিশ্বজুড়ে টেস্ট ক্রিকেটের কদর এখনও রয়েছে।’
২০১৪-১৫ মরশুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে আচমকাই টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। কালক্ষেপ না করেই বিরাট কোহলিকে নতুন অধিনায়ক হিসাবে বেছে নিয়েছিল বিসিসিআই। কোহলির নেতৃত্বে ভারতীয় দল অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বিরাট জানিয়েছেন, ‘কোচ রবি শাস্ত্রী আমার কাজটা অনেক হালকা করে দিয়েছেন। উনি সব সময় সঠিক উপদেশ দেন। ইংল্যান্ড সফরে আমি একটা ম্যাচে সেঞ্চুরি করার পর উনি বলেছিলেন, আমি তোমার ব্যাটিং নিয়ে কিছু বলব না। কারণ, সবাই তোমার খেলায় খুশি। তবে ক্যাপ্টেন্সির দিকে নজর দাও। দলের কাছ থেকে সেরাটা তোমাকে বের করতে হবে। যা সত্যিই আমার টনক নড়িয়ে দিয়েছিল। আমি সব সময় শাস্ত্রীর পরামর্শ মেনেই দল পরিচালনা করি।’
দীর্ঘ ৭১ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টেস্ট সিরিজ জিতেছে ভারত। দলের প্রত্যেক ক্রিকেটারের প্রশংসা করেছেন ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি। তিনি বলেছেন, ‘এই টেস্ট দল সাফল্যের এমন নজির গড়তে চায়, যা আগামী প্রজন্মকে আরও বেশি করে লাল বলের ক্রিকেট খেলার দিকে টেনে আনবে।’
বিরাটের নেতৃত্বে ভারত এখন বিশ্বের এক নম্বর টেস্ট দল। অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর ভারতের অবস্থান আরও মজবুত হয়েছে। কোহলি একই সঙ্গে তাঁর লক্ষ্য স্থির করে ফেলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটে ভারতকে সুপারপাওয়ার করাই আমার লক্ষ্য। আমরা এমনভাবে নিজেদের সেরাটা বের করতে চাই, যাতে বিশ্বের যে কোনও দল আমাদের সমীহ করতে বাধ্য হবে। ভারতীয় দল টেস্ট ক্রিকেটকে সম্মান করে। ভারতীয় ক্রিকেটাররা টেস্ট খেলতে ভালোবাসে। টি-২০ কিংবা ওয়ান ডে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বেশি হলেও গোটা বিশ্বজুড়ে টেস্ট ক্রিকেটের কদর এখনও রয়েছে।’
২০১৪-১৫ মরশুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে আচমকাই টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। কালক্ষেপ না করেই বিরাট কোহলিকে নতুন অধিনায়ক হিসাবে বেছে নিয়েছিল বিসিসিআই। কোহলির নেতৃত্বে ভারতীয় দল অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বিরাট জানিয়েছেন, ‘কোচ রবি শাস্ত্রী আমার কাজটা অনেক হালকা করে দিয়েছেন। উনি সব সময় সঠিক উপদেশ দেন। ইংল্যান্ড সফরে আমি একটা ম্যাচে সেঞ্চুরি করার পর উনি বলেছিলেন, আমি তোমার ব্যাটিং নিয়ে কিছু বলব না। কারণ, সবাই তোমার খেলায় খুশি। তবে ক্যাপ্টেন্সির দিকে নজর দাও। দলের কাছ থেকে সেরাটা তোমাকে বের করতে হবে। যা সত্যিই আমার টনক নড়িয়ে দিয়েছিল। আমি সব সময় শাস্ত্রীর পরামর্শ মেনেই দল পরিচালনা করি।’
