কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক মনে করেন, এএফসি এশিয়ান কাপে ব্যর্থতা ভারতের কিছুটা দুর্ভাগ্য। সেটাই তাঁর কাছে হৃদয়বিদারক। একটা পেনাল্টিই নক-আউট রাউন্ডে ভারতের খেলা আটকে দিল। সামগ্রিকভাবে এশিয়ান কাপে ভারত ভালো পারফরম্যান্স করেছে। এইভাবেই আগামী দিনে মাথা উঁচু করে চওড়া বুকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। ভাগ্য সুনীলদের সঙ্গ দিল না।’
বাহরিনের বিরুদ্ধে ড্রয়ের খেলা খেলতে গিয়ে ডুবল ভারত? কোচ স্টিভন কনস্টানটাইনের স্ট্র্যাটেজিতে কোনও ভুল ছিল? বাইচুং বলছেন, ‘বিষয়টি আমি ওইভাবে ভাবতে রাজি নই। আন্তর্জাতিক ফুটবলে একই মানের বা কিছুটা উচ্চমানের টিমের বিরুদ্ধে ভারতের পক্ষে অল-আউট অ্যাটাকে খেলা খুবই কঠিন ছিল। তাহলে বাহরিন পুরোপুরি আক্রমণাত্মক খেললে সমস্যা হতো। এমন ধরনের ম্যাচে ভারতের মতো দলকে রক্ষণ জমাট করেই খেলতে হবে। কিন্তু বাহরিনের বিরুদ্ধে ভালোই রক্ষণ সামলেছে আনাস-সন্দেশ ঝিংগানরা। শেষ মিনিটে মোক্ষম ভুলটাই আমাদের যাবতীয় আশা শেষ করে দিল।’
বাইচুং খুশি, যে এশিয়ান কাপে ভারতের প্রতিটি ফুটবলার ভালো পারফরম্যান্স করেছে। কোনও একজন প্লেয়ারের উপর দলটা নির্ভরশীল নয়। প্রতিটি প্লেয়ার কঠিন পরিশ্রম করেছে। নিজেদের সেরাটা নিংড়ে দিয়েছে। এশিয়ান কাপে ভারতীয় দলের এটাই ইতিবাচক দিক। আসলে ইউএই’র বিরুদ্ধে পাঁচটা সিটার মিস করাটাই ভারতের গ্রুপ পর্ব থেকে প্রস্থানের পথ প্রশস্ত করে দেয়। ওই ম্যাচে অন্তত একটা গোল পেয়ে গেলে ইউএই জিততে পারত না। আর ম্যাচটা ড্র হলেই ভারত নক-আউট পর্বে উন্নীত হত।