পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অজিত মাহাত বলেন, জেলায় বিদ্যুৎ পরিষেবা অনেক ভালো হয়েছে। আগে বহু এলাকায় বিদ্যুৎ থাকত না। গরমে প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দাদের প্রাণ ওষ্ঠাগত হতো। প্রসঙ্গত, বাম আমলে জেলাজুড়ে অনুন্নয়নের ছাপ ছিল স্পষ্ট। তখন বিদ্যুৎ পরিষেবা পেতেন না গ্রামের মানুষ। সন্ধ্যা হলেই অন্ধকারে ডুবে যেত একাধিক গ্রাম। অনুন্নয়নকে সামনে রেখেই মাওবাদীরা আন্দোলনে নামে। এর ফলে উন্নয়নমূলক কাজ আরও স্তব্ধ হয়ে যায়। অনেক সময় বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকার সুযোগ নিত মাওবাদীরা। রাতের অন্ধকারে বিভিন্ন হত্যাকাণ্ড ঘটত। কিন্তু সরকার বদলের পর পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। মাওবাদী আন্দোলনের মাত্রা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন গ্রামে বিদ্যুৎ পরিষেবা চালু হয়। হাসি ফোটে এলাকার মানুষের মুখে। যা প্রচারে তুলে ধরছে তৃণমূল। বিজেপির এক নেতা বলেন, এখন বিদ্যুৎ পরিষেবা আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। আগে বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যহত হলে এক সপ্তাহের আগে বিদ্যুৎ পরিষেবা মিলত না। একই সঙ্গে এখন বিদ্যুতের বিল জমা থেকে শুরু করে সমস্ত ব্যবস্থা অনেকটাই উন্নত হয়েছে।
বেলপাহাড়ী ব্লকের শিমূলপাল এলাকার বাসিন্দা গোপাল মুড়া বলেন, আগে বিদ্যুৎ পরিষেবা বলতে কিছুই ছিল না। সন্ধ্যার পর মোমবাতির আলোয় জীবন কাটত। গরমে খুব কষ্ট হতো। এখন বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছি। দুয়ারে সরকার শিবিরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিলের টাকা বকেয়া হলেও মুকুব হয়। এর ফলে খুব সুবিধা হচ্ছে। বিজেপির জেলা সম্পাদক দীনবন্ধু কর্মকার বলেন, বহু গ্রামের রাস্তায় আলো নেই। লো ভোল্টেজ রয়েছে বহু গ্রামে। তৃণমূল সরকার সেই সমস্যা সমাধান করতে পারেনি। তাই লোকসভা ভোটে ফের বিজেপি প্রার্থী জয়ী হবেন।