পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
তবে প্রচারে অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়। তৃণমূলের দাবি, তিনি প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার অনেক আগে থেকেই কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে প্রচার শুরু করেছিলেন। এক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী দেবতনু ভট্টাচার্য। এই কেন্দ্রে এমনিতেই অনেক দেরিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিজেপি। পরে কিছুদিন আগে প্রার্থী বদল করতে হয় গেরুয়া শিবিরকে। মাঝপথে দেবতনুবাবু প্রার্থী হওয়ার পর এখন ভোটের আগে জেলার প্রতিটি ব্লকের ১৬৭টি পঞ্চায়েত এলাকায় প্রার্থীর পৌঁছনো বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এদিন নলহাটি-২ ব্লকের বারা, ভবানীপুর সহ একাধিক গ্রামে প্রচার করেন শতাব্দী রায়। রোড শোয়ের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন গ্রাম এলাকায় দাঁড়িয়ে ছোট ছোট সভা করেন। এছাড়া বিকালে তিনি সিউড়ি শহরে প্রচার করেন। মল্লারপুরে বোলপুর কেন্দ্রের জোট প্রার্থী শ্যামলী প্রধানের সমর্থনে রোডশো করেন সিমিএম নেতা শতরূপ ঘোষ। নলহাটি-১ ব্লকে পাইকপাড়া থেকে শুরু করে গোঁসাইপুর, শেরগ্রাম, কয়থা সহ বিভিন্ন এলাকায় টোটোতে চেপে প্রচার করেন বীরভূম কেন্দ্রের জোট প্রার্থী মিল্টন রশিদ। বীরভূমের বিজেপি প্রার্থী এদিন সিউড়ি-১ ব্লকের মল্লিকপুর, ভুরকুনা, নগরী, রাজনগর ব্লকের ভবানীপুর পঞ্চায়েত এলাকার প্রায় ২৮টি গ্রামে প্রচার করেন।
এদিন লাভপুরে রাজনৈতিক জনসভায় যোগ দেন রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বীরভূম কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অসিত মাল বলেন, ভোটের আগে এদিন শেষ রবিবার। সকাল থেকেই বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে প্রচার করছি। গ্রামের মানুষদের সঙ্গে কথা বলেছি। সবাই সরকারি পরিষেবা পেয়ে খুশি।
বোলপুরের বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহা বলেন, মানুষের মনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে যে ক্ষোভ রয়েছে, তা প্রচারের সময় দেখতে পাচ্ছি। ছুটির দিনে গ্রামে গ্রামে প্রচার করে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।