ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
ভাবতা আজিজা হাই মাদ্রাসার পড়ুয়া তামান্না। মেডিক্যাল নিয়ে পড়াশোনা করতে চায় সে। হাই মাদ্রাসা পরীক্ষায় সে বাংলা ও ইংরেজিতে ৯৭ করে নম্বর পেয়েছে। অঙ্কে ৯৯, জীবন বিজ্ঞান ও ভৌত বিজ্ঞানে ৯৬, ইতিহাসে ৯৮, ভূগোলে ৯৪ নম্বর ও আরবিতে ৬৭ পেয়েছে। নিটের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে। বেলডাঙার শিবনগরের বাসিন্দা তামান্নার বাবা একটি দোকান চালিয়ে মেয়ে ও ছেলেকে পড়াশোনা করান। আর্থিক সঙ্কট থাকলেও পড়াশোনায় কখনও খামতি হয়নি তাদের। তামান্না বলে, আমি প্রত্যাশা করেছিলাম, ভালো ফল করব। মেডিক্যাল নিয়ে পড়াশোনা করব। সকলে যদি একটু সাহায্য করে তাহলে আমার স্বপ্নপূরণ হবে। বাবা আব্দুল হাসিম শেখ বলেন, যদি কোনও সাহায্য পাই তাহলে উপকার হবে। মেয়ের পড়াশোনার তো খরচ অনেক। ওকে আমরা উচ্চশিক্ষিত করব। এটাই আমাদের ইচ্ছা। অপরদিকে রানিনগরের মালিবাড়ির রামিজের বাবা পেশায় গৃহশিক্ষক। মা ঘরের কাজ সামলান। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের রামিজ ছোট থেকেই অত্যন্ত মেধাবী ও পরিশ্রমী। প্রথম থেকেই পড়শোনার প্রতি তার ছিল আলাদা ঝোঁক। পড়াশোনায় তার মেধা দেখেই রানিনগরের রামনগর আল আলাম মিশন তাকে বাড়তি সুযোগ সুবিধা দিয়ে পড়শোনার দায়িত্বভার নেয়। বরাবরই ক্লাসে প্রথম হয় রামিজ। শুধু পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে ডুবে থাকা নয়, অবসর সময়ে খেলাধুলাও করে। ক্রিকেটের প্রতি তার ঝোঁক রয়েছে। মহেন্দ্র সিং ধোনি তার প্রিয় ক্রিকেটার। রামিজ বেসরকারি আবাসিক মিশনের ছাত্র হওয়ায় পাশেই আমিরাবাদ হাইমাদ্রাসা থেকে এবারে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে।