যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার বৃষ্টি চেয়ে ব্যাঙের বিয়ের আয়োজন করেছিলেন গ্রামের লোকজন। পাপিয়া প্রতিবেশীদের সঙ্গে তা দেখতে গিয়েছিলেন। সেই অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফিরতে দেরি হয়। তাঁর স্বামী চৈতন্য খামারু বাড়ি ফিরে দেখেন, স্ত্রী বাড়িতে নেই। রান্না হয়নি। অভিযোগ, পাপিয়া ফিরে এলে চৈতন্য তাঁকে বকাবকি করেন। পাপিয়া অভিমানে সিঁড়ির ঘরে রাখা কীটনাশক খেয়ে সেখানেই অচৈতন্য হয়ে পড়েন। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে শুক্রবার ভোরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃতের ভাই রাণা বিশ্বাস বলেন, ব্যাঙের বিয়ে দেখতে গিয়ে দিদির বাড়ি ফিরতে দেরি হওয়ায় জামাইবাবু শিকল দিয়ে বেঁধে রাখার ভয় দেখিয়েছিল। তাতেই দিদি অভিমানে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে।