যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
ডালখোলা পুরসভার চেয়ারম্যান স্বদেশ সরকার বলেন, বিষয়টি জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের। এক্ষেত্রে আমাদের বিশেষ কিছু করার নেই।
বাসিন্দারা বলছেন, ডালখোলা বাইপাস চালু হওয়ার পর থেকেই শহরের ভিতরের সড়ক দিয়ে বাস চলাচল করছে না বললেই হয়। হাতেগোনা কয়েকটি বাস চলছে। বেশিরভাগ বাস বাইপাস দিয়েই চলছে। কিন্তু বাইপাসে কোনও সুনির্দিষ্ট বাসস্টপ নেই। নেই যাত্রী প্রতীক্ষালয়ও। ফলে বাস ধরার জন্য যাত্রীরা যত্রতত্র দাঁড়িয়ে থাকেন। তাঁরা খোলা আকাশের নীচে ফাঁকা জায়গাতেই দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করেন। সেখানেই বাস দাঁড়িয়ে তাঁদের তুলে নেয়। বুড়ি মহানন্দা ব্রিজের কাছে, উত্তর ডালখোলার কাছে, কলেজে যাওয়ার রাস্তার ওভার ব্রিজের উপর এবং রায়গঞ্জের দিকে যেতে বাইপাসের ওভার ব্রিজের থেকে নেমে এবং ওঠার মুখ সহ যত্রতত্র বাস দাঁড়ায়। ওই স্থানগুলিতে যাত্রীদের জন্য কোনও প্রতীক্ষালয় নেই। ফলে রোদ, ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে ফাঁকা জায়গায় দাঁড়িয়ে বাস ধরতে হয়।
ডালখোলা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক উত্তম সরকার বলেন, শহরের ভিতর দিয়ে বাস চালার কথা কিন্তু বাইপাস দিয়ে চলছে। শহরের ভিতর দিয়ে বাস চলাচল করলে যাত্রীদের বাস ধরার ক্ষেত্রে সুবিধা হয়। বসার ব্যবস্থা, পানীয় জলের ব্যবস্থাও আছে। সেসমস্ত বাদ দিয়ে বাইপাস দিয়ে বাস চালাচল করছে। এতে একদিকে আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে অন্যদিকে বাইপাসে বাস ধরতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন বাসিন্দারা। দুর্ঘটনার আশঙ্কাও থাকছে। বিষয়টি প্রশাসনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত।