যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
এদিন লালগোলা থানার জিয়াগঞ্জ-লালগোলা রাজ্য সড়কের নাটাতলা মোড় থেকে রোড শো শুরু হয়। নির্দিষ্ট সময়ের কিছু পরে নাটাতলায় এসে পৌঁছন ইউসুফ। স্থানীয় নেতৃত্ব মালা পরিয়ে ও ফুলের তোড়া দিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান। এরপরেই রোড শো শুরু হয়। হুডখোলা গাড়িতে ইউসুফ ছাড়াও ছিলেন প্রার্থী খলিলুর রহমান, রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আখরুজ্জামান এবং লালগোলার বিধায়ক মহম্মদ আলি। হুডখোলা গাড়ির পিছনে বাইকে ছিলেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। রোড শো ধীরে ধীরে নাটাতলা থেকে নেতাজি মোড়ের দিকে এগতে শুরু করে। পাঠানোর রোড শোকে কেন্দ্র করে লালগোলাবাসীর মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। দীর্ঘক্ষণ ধরে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজন ফুল ছুড়ে, মালা পরিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান। তারকা প্রার্থীকে ছুঁয়ে দেখতে ও হাত মেলানোর জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। এদিনের রোড শো নাটাতলা থেকে বাঁধপুল মোড়, নেতাজি মোড়, ভবানীপুর, যশইতলা, বালিপাড়া হয়ে কূপকান্দিতে শেষ হয়। এদিন বিকেল ৫টার সময় রঘুনাথগঞ্জের মহম্মদপুর ব্যাগহাউস মোড় থেকে র্যালি শুরু হয়। হুড খোলা গাড়ির সামনে ছিলেন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান, প্রার্থী খলিলুর রহমান ও জাকির হোসেন। সঙ্গে হুডখোলা গাড়ির পিছনে ছোট গাড়ি ও বাইকে কয়েক হাজার কর্মী-সমর্থক। র্যালিটি ব্যাগ হাউস মোড় থেকে জঙ্গিপুর কলেজ হস্টেল মোড়ে যায়। সেখান থেকে গঙ্গা নদীর পূর্বপাড়ে জঙ্গিপুর শহর পরিক্রমা করে। জয়রামপুরে র্যালিটি শেষ হয়। প্রায় ১০কিমি রাস্তায় হাজার হাজার সমর্থক অপেক্ষা করছিলেন। এলাকার জনবহুল মোড়গুলোতে পাঠানের প্রচারের গাড়ি পৌঁছতেই মহিলারা পুষ্পবৃষ্টি করেন। • খলিলুর রহমানের সমর্থনে প্রচারে ইউসুফ। -নিজস্ব চিত্র