শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বিকালে বেলপাহাড়ি ব্লকের হাড়দা গ্রামে ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি করতে গিয়েছিলেন বিনপুরের বিধায়ক খগেন্দ্রনাথ হেমব্রম। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বেলপাহাড়ি ব্লকের তৃণমূল নেতা সিদ্ধেশ্বর পাইন, ঝাড়গ্রামের তৃণমূল নেতা দুর্গেশ মল্লদেব প্রমুখ। গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনে হাড়দা গ্রাম পঞ্চায়েতটি দখল করেছে বিজেপি। এদিন বিকেলে নাগাদ হাড়দা গ্রামে ঢোকেন বিধায়ক। তিনি গাড়ি থেকে নামতেই বিজেপি কর্মীরা মিছিল করে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তখনকার মতো পুলিস পরিস্থিতি সামাল দেয়। পরে বিধায়ক পার্টি অফিস থেকে ফের বাড়ি বাড়ি জনসংযোগে বের হলে গণ্ডগোল বাধে। তখনই এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।
অন্যদিকে তৃণমূলের অভিযোগ, কর্মসূচি চলাকালীন সঞ্চল সভাপতির বাড়িতে ভাঙচুর ও বোমাবাজি করে বিজেপি। দু’পক্ষের গণ্ডগোলে উত্তেজনা ছড়ালে পুলিস লাঠি চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর দু’পক্ষই ঘটনার প্রতিবাদে নিজেদের পার্টি অফিসের সামনে কিছুক্ষণের জন্য পথ অবরোধ করে। পুলিস গিয়ে অবরোধ তুলে দেয়।
হাড়দা অঞ্চলের তৃণমূল নেতা সিন্টু সাহা বলেন, বিজেপি-র লোকজন বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করেছিল। আমার বাড়িতে ভাঙচুর ও বোমাবাজি করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও এদিন আমাদের কর্মসূচি সফল হয়েছে।
বিজেপি-র জেলা সম্পাদক রাজেশ মণ্ডল বলেন, সাধারণ মানুষ এদিন কাটমানি নিয়ে বিধায়ককে ঘিরে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। আমাদের কেউ ভাঙচুর বা বোমাবাজি করেনি। এসব মিথ্যা অভিযোগ।