আজ অর্থাগম ক্ষেত্রটি মধুর। কাজ করেও সাফল্যের অভাব। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় উন্নতি। ... বিশদ
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস দুয়েক আগে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ হয়। মিটমাট করতে গ্রামে সালিশি সভাও বসে। তারপর একমাত্র কন্যা সন্তানকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে শিলিগুড়ি ফিরে যান সুব্রতর স্ত্রী সুইটি প্রামাণিক। সেখানে মায়ের সঙ্গে থাকতেন তিনি। সপ্তাহখানেক আগে স্ত্রী এবং সন্তানকে দেখতে শিলিগুড়িতে যান সুব্রত। কিন্তু, স্ত্রী দেখা করলেও সন্তানকে দেখতে বাধা দেন। শাশুড়িও এতে ইন্ধন দেন। সুব্রতকে শ্বশুরবাড়ি থেকে অপমান করে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বাড়ি ফেরার পর থেকেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন ওই যুবক। অবসাদগ্রস্ত হয়ে সুব্রত আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি পরিবারের।
মৃতের ভগ্নিপতি জগন্নাথ শীল জানান, সপ্তাহখানেক আগে স্ত্রী এবং সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে শিলিগুড়িতে গিয়েছিল সুব্রত। সন্তানকে দেখতে তো দেয়নি, বরং অপমান করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। তারপর থেকে অবসাদে ছিলেন সুব্রত। এদিন সুইটিকে ফিরিয়ে আনতে আমাদের পরিবারের লোকজনের শিলিগুড়ি যাওয়ার কথা ছিল। ফের অপমানিত হতে হবে সেই কথা ভেবে হয়তো এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুব্রত।