বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
জলপাইগুড়ি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগন্নাথ সরকার বলেন, মাল ব্লকের ডামডিম এলাকায় কয়েকজন ডেঙ্গু আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। কয়েকজনের রক্ত পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য কর্মীরা ওই এলাকা পরিদর্শন করছেন। ওই এলাকায় রাস্তার ধারে প্রচুর টায়ার জমা থাকায় সেখানে জল জমে ছিল। সেখানে ডেঙ্গু মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে। টায়ারগুলি সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গ্রামগুলিতে ভেক্টর নিয়ন্ত্রণ দল ও ভিলেজ রিসোর্স পার্সনরা ঠিকমতো জনসচেতনার কাজ না করায় মানুষ ঠিকমতো সচেতন হয়নি। আশা ও এএনএম কর্মীরা সাত দিন ধরে বাড়ি বাড়ি জ্বর নিয়ে সমীক্ষা করছেন। ওই এলাকা আমাদের কড়া নজরদারিতে রয়েছে। মাল ব্লকের বিডিও বিমান চন্দ্র বলেন, স্বাস্থ্যদপ্তর থেকে এতদিন মশার লার্ভা নিয়ন্ত্রণের জন্য টেমিফোজ পাঠানো হয়নি। গতকাল থেকে সেগুলি বিভিন্ন জায়গায় স্প্রে করা হচ্ছে। ভেক্টর নিয়ন্ত্রণ দল নিয়ম মেনেই কাজ করেছে।
মাল ব্লকের ডামডিম এলাকায় পাঁচ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। ওই ব্লকের রাজাডাঙাতে আরও একজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। বৃষ্টির জল নেমে যাওয়ার পরে ওই এলাকার অনেকেরই জ্বর হচ্ছে। স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রতিনিধি দল ইতিমধ্যেই ডামডিম এলাকা পরিদর্শন করেছে। গত বুধবার ডামডিম এলাকায় জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে শিবির করা হয়। সেখানে ৪০ জন জ্বরে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ২১ জনের রক্ত ডেঙ্গুর পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের উপর স্বাস্থ্যদপ্তর নিয়মিত নজরদারি চালাচ্ছে।