কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
এদিকে, দুই দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী ও তাজমুল হোসেন বলেন, দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। তিনি উন্নয়নের কাজের দায়িত্ব দিয়েছেন। তাঁর আদর্শকে সামনে রেখেই জেলায় উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি ও জেলাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করা হবে। সেই সঙ্গে উন্নয়নের কাজে অনিয়ম যাতে না হয় তা নিশ্চিত করা হবে।
প্রশাসনিক মহল সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলা পরিষদের ক্ষেত্রে মেন্টর ও কো-মেন্টর নিয়োগ করতে চেয়ে সম্প্রতি একটি পরিকল্পনা রাজ্য সরকার নিয়েছিল। কিন্তু নির্দেশিকা সরকারি হলেও জেলার রাজনীতিতে দুই নেতাকে পদ দেওয়ার একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে। তৃণমূলের অন্দরমহল ও জেলার রাজনৈতিক মহলের আলোচনা, বস্তুত ওই দুই নেতাকে পুনর্বাসন দেওয়া হল। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষিতে ওই দুই নেতার একজন ব্লকের সভাপতি পদে থাকলেও অন্যজনকে শুধুই জেলা কমিটিতে রেখেছিলেন নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এই পুনর্বাসনের ইঙ্গিত জেলা পর্যবেক্ষক তথা রাজ্য নেতা শুভেন্দুবাবু আগেই দিয়েছিলেন। গত ডিসেম্বরে মোথাবাড়ির সভায় তিনি বলেছিলেন, কৃষ্ণেন্দুবাবু, সাবিত্রীদির মতো নেতৃত্ব আমাদের কাছে ব্রাত্য নয়। তাঁদের অভিজ্ঞতাকে আমরা কাজে লাগাব। এদিনের সিদ্ধান্ত সেই ঘোষণারই ফসল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।