কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
ময়নাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের সজল কুমার বিশ্বাস বলেন, এটা সত্য যে এই এলাকা দিয়ে বালি পাথর বোঝাই গাড়ি পুলিসের নজর এড়িয়ে চলাচল করে। এব্যপারে আমরা শীঘ্রই পুলিস প্রশাসনকে জানাব। তবে রাস্তায় গেট বসানোর বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে। এর ফলে ওই রাস্তায় বড় গাড়ি চলতে গেলে ওই গেটে আটকে যাবে। পাশাপাশি এলাকার ড্রেনগুলিতে এর আগেও মশা মারার ঔষধ স্প্রে করা হয়েছে। আরও করা হবে। শীঘ্রই ড্রেনগুলি সংস্কার করা হবে। লাইটগুলি ঠিক করার বিষয়েও আমরা আলোচনায় বসব। ময়নাগুড়ি থানার ট্রাফিক ওসি ফজরুল হক বলেন, সুভাষনগর এলাকার রাস্তা দিয়ে বালি পাচারের বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি শুনলাম। আমরা এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। আমরা ওই এলাকায় নিয়মিত নজরদারি চালাব। ময়নাগুড়ি ব্লক ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিক সুমিত ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের অভিযান চলছে। তবে দেখতে হবে বালি বোঝাই গাড়িগুলির নির্দিষ্ট কোনও কাগজ আছে কি না। আমরা এখন থেকে সুভাষনগর এলাকায় নজরদারি চালাব। আমরা নিয়মিত ময়নাগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় নজরদারি চালাচ্ছি। কিছু এলাকায় গাড়ি আটক করে জরিমানা করা হয়েছে। আমরা ওই এলাকায় এই বালি, পাথর বোঝাই গাড়ি চলার ব্যপারে খোঁজ নিচ্ছি।
স্থানীয় বাসিন্দা পরিমল দাস, শুভঙ্কর মণ্ডলরা বলেন, বেআইনিভাবে বালি পাচার হওয়ার ফলে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। রাস্তায় বালি পড়ে থাকছে। ওই বালি উড়ে গিয়ে আশপাশের বাড়িতে পড়ছে। এতে মারাত্মকভাবে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। আমরা চাই প্রশাসন দ্রুত এই গাড়িগুলির ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক এবং সেই সঙ্গে ময়নাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে ড্রেন ও লাইটের ব্যবস্থা করা হোক। আমাদের এলাকার পরিবেশ সুন্দর হয়ে উঠুক।